কিডনি ফাংশন উন্নতির উপায় – স্বাস্থ্য টিপস

কিডনি আমাদের শরীরের বর্জ্য পরিশোধন এবং তরল ভারসাম্য রক্ষা করে যা সামগ্রিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নিবন্ধে কিডনির কার্যক্ষমতা উন্নতির বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। স্বাস্থ্যকর কিডনি টিপস অনুযায়ী কিছু সহজ পরিবর্তন আপনার কিডনি সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।

একটি সাম্প্রতিক অধ্যয়ন অনুযায়ী, প্রায় 1 বিলিয়ন মানুষ বিশ্বব্যাপী উচ্চ রক্তচাপের শিকার, যার মধ্যে বেশিরভাগই কোনো উপসর্গ প্রদর্শন করে না। উচ্চ রক্তচাপ কিডনি কার্যক্ষমতা কমাতে পারে। তবে, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং প্রচুর পরিমাণে তরল পান করে কিডনি কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি সম্ভব।

টিম মেডিকভার জনস্বাস্থ্যের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, কিডনির সুষ্ঠু রক্ষণাবেক্ষণের জন্য রাতে 7-9 ঘন্টা ঘুমানো উচিত। এছাড়া, স্বাস্থ্যকর খাদ্য, শারীরিক কর্মকাণ্ড এবং মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি মনোযোগ দেওয়াও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আপনার কিডনিকে সুরক্ষিত রাখতে কিছু সাধারণ কিন্তু কার্যকরী পন্থা গ্রহণ করা জরুরি। স্থায়ীভাবে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণ করে আপনি আপনার কিডনির কর্মক্ষমতা এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য রক্ষা করতে পারেন। এই আর্টিকেলে সেই পন্থাগুলি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে।

Contents show

কিডনি সুস্থ রাখার উপায়

কিডনি আমাদের শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এর সুরক্ষা করা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কিডনির স্বাস্থ্যের সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং প্রয়োজনীয় কিছু পদক্ষেপ নেওয়া কিডনির জটিলতা এড়াতে সাহায্য করতে পারে। কিডনির সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য, আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন দরকার।

কিছু ওষুধ খাওয়া কমিয়ে দিন

অনেক সময় আমরা পেইনকিলার বা সামান্য সমস্যার জন্য কিছু ওষুধ খাই যা কিডনির উপর চাপ ফেলে। কিডনি সুরক্ষার জন্য Ibuprofen, Naproxen, এবং Proton Pump Inhibitors (PPI) এর মতো NSAID ওষুধ পরিহার করা উচিত। গবেষণায় দেখা গেছে, এই ওষুধগুলি অতিরিক্ত ব্যবহারে কিডনির জটিলতা বাড়িয়ে তোলে এবং কিডনি ক্ষতির মূল কারণ হয়।

আরও পড়ুনঃ  লিউকেমিয়া কি ভালো হয়?

অ্যান্টিবায়োটিকের সাথে সতর্ক থাকুন

অনেক ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক যেমন Aminoglycosides এবং Vancomycin কিডনির জন্য ক্ষতিকর। অতিরিক্ত বা অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার এড়িয়ে চলুন এবং কিডনি সুরক্ষিত রাখুন।

হার্বাল সাপ্লিমেন্ট এড়িয়ে চলুন

অনেক হার্বাল সাপ্লিমেন্ট অজানা উপাদানসমূহ ধারণ করে যা কিডনির উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে হার্বাল সাপ্লিমেন্ট ব্যবহারে কিডনি জটিলতা দেখা দেয়। কিডনি স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য, হার্বাল সাপ্লিমেন্টস থেকে দূরে থাকা উচিত যাতে কিডনির উপর অতিরিক্ত চাপ না পরে এবং কিডনি সুস্থ থাকে।

স্বাস্থ্যকর খাওয়া এবং খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ আমাদের কিডনির স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস মেনে চলার জন্য আপনাকে কিছু প্রয়োজনীয় ধাপ গ্রহণ করতে হবে।

লবণ খাওয়ার দিকে নজর রাখুন

অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ কিডনির উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষত যারা ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভুগছেন, তাদের জন্য এটি আরও গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তাররা দৈনিক ২০০০ গ্রামের কম সোডিয়াম গ্রহণের পরামর্শ দেন। স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের জন্য লবণ কমাতে হবে এবং প্রাকৃতিক উপায়ে খাবারের স্বাদ বাড়াতে অন্য মশলা ব্যবহার করতে হবে।

প্রক্রিয়াজাত খাবার কমানো

প্রক্রিয়াজাত খাবারে প্রায়শই উচ্চ পরিমাণে লবণ, চিনি এবং অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান থাকে। এগুলি কিডনির স্বাস্থ্যহানি ঘটাতে পারে। প্রক্রিয়াজাত খাবারের পরিবর্তে তাজা ফল, সবজি এবং গোটা শস্য গ্রহণ করুন, যা স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলে। উদাহরণস্বরূপ, ভুট্টাতে রয়েছে ভালো কার্বোহাইড্রেট যা কিডনির উপর কম চাপ দেয়, এবং বাঁধাকপি ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থসহ উপকারী।

চর্বি ও চিনি কমানো

অতিরিক্ত চর্বি ও চিনি কিডনির সুস্থতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে। তাই খাদ্যাভ্যাসে চর্বি ও চিনি কমানোর দিকে নজর দিন। পরিবর্তে ফল যেমন নাশপাতি, যা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, বা বেরিজ যেমন ব্লুবেরি, ব্ল্যাকবেরি এবং স্ট্রবেরি গ্রহণ করুন, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এবং শরীর থেকে ক্ষতিকারক পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে।

একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে এই স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গ্রহণের চেষ্টা করুন। এটি কিডনির স্বাস্থ্য রক্ষা এবং স্বাস্থ্যকর জীবনের পথে আপনাকে সহায়তা করবে।

কিডনি ফাংশন উন্নতির উপায়

বর্তমানে প্রায় ৮৫০ মিলিয়ন মানুষ বিভিন্ন ধরনের কিডনির রোগে ভুগে থাকেন। প্রাথমিক প্রতিরোধে প্রচুর অর্থ খরচ করতে হয় যেহেতু ডায়ালাইসিস এবং প্রতিস্থাপন করা অপরিহার্য। 2020 সালে বিশ্বব্যাপী কিডনি দিবসে প্রচারাভিযানে প্রতিরোধমূলক হস্তক্ষেপের গুরুত্ব বৃদ্ধি করার জন্য প্রয়োজনীয় সংস্থান সহ বৎসরিক স্বাস্থ্য বাজেটে প্রায় ২-৩% খরচ করা হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ  কত সপ্তাহে বাচ্চার জেন্ডার বোঝা যায়

কিডনি ফাংশন উন্নতির জন্য কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ নিচে দেওয়া হলো:

  1. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ:
    • উচ্চ রক্তচাপ কিডনি রোগের একটি প্রধান কারণ।
    • স্বাভাবিক রক্তচাপ সাধারণত ১২০/৮০ মিমি এইচজি হওয়া উচিত।
    • উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে কিডনি ক্ষতির ঝুঁকি হ্রাস করা সম্ভব।
  2. নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা:
    • নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা কিডনি ফাংশনের জন্য অত্যন্ত জরুরি।
    • যদি কোনো পর্যায়ে সমস্যা ধরা পড়ে, দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব।
  3. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস:
    • প্রতিরোধমূলক ডায়েটে লবণের পরিমাণ হ্রাস এবং তাজা ফল এবং শাকসবজি গ্রহণ করা উচিত।
    • অতিরিক্ত চিনি এবং চর্বি হ্রাস করে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
  4. তরল খাবার গ্রহণ:
    • কিডনি সুস্থ রাখতে প্রতিদিন প্রায় ২ লিটার পানি পান করা প্রয়োজন।
  5. অতিরিক্ত ধূমপান এবং মদ্যপান এড়িয়ে চলা:
    • এসব অভ্যাস কিডনির ফিল্ট্রেশন ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে এবং রক্ত সঞ্চালন ক্ষতিগ্রস্ত করে।
  6. যোগব্যায়াম এবং শরীরচর্চা:
    • নিয়মিত যোগব্যায়াম এবং শরীরচর্চা কিডনি ফাংশন বজায় রাখতে সাহায্য করে।
    • সূর্য নমস্কার এবং বিভিন্ন যোগ আসন কিডনি ফাংশনের উন্নতি করে।
    • জগিং কিডনির জন্যও খুবই উপকারী।
  7. কভিড-১৯ এবং কিডনি:
    • কভিড-১৯ রোগীদের প্রায় ৩০% গুরুতর কিডনি ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন।

উপরোক্ত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করলে কিডনি ফাংশনের উন্নতি করা সম্ভব এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি হ্রাস করা যায়। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং শরীরচর্চার মাধ্যমে কিডনির স্বাস্থ্য বজায় রাখতে পারেন।

প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন

পানি পানের গুরুত্ব অপরিসীম কারণ এটি কিডনি ফাংশনকে উন্নত করে এবং শরীরের মূত্রযন্ত্রের সঠিক কার্যক্রমকে সহায়তা করে। নিয়মিত ও পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি পান করার মাধ্যমে কিডনির বর্জ্য পরিষ্কার করা যায় যা কিডনি পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

তরল পান করার সুবিধা

শরীরের সঠিক কার্যক্রমের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান অপরিহার্য।

  1. তরল পান করলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে, যা কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  2. তুলসী পাতা এবং তরমুজের মত পানীয় খাবারও কিডনিকে সুস্থ রাখে।
  3. প্রতিদিন 8 থেকে 10 গ্লাস পানি পান করলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়, যা খাদ্য এবং বংশগত কারণগুলোর সাথে সম্পর্কিত।
  4. লেবুর রস সাইট্রিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ যা ক্যালসিয়াম-ভিত্তিক কিডনি পাথর ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে।

কতটুকু পানি পান করবেন

প্রতিদিন কমপক্ষে 8 থেকে 10 গ্লাস পানি পান করা উচিত। কিডনি ফাংশন সুস্থ রাখতে এবং কিডনি পাথর প্রতিরোধ করার জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকর। জরুরী অবস্থায়, যেমন তীব্র ব্যথা অনুভব করলে, নেফ্রোলজিস্টের সাথে পরামর্শ করুন।

সক্রিয় এবং ফিট থাকুন

কিডনির স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সক্রিয় জীবনযাপন এবং নিয়মিত ব্যায়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন কেবল কিডনি নয়, পুরো শরীরের জন্যই প্রয়োজন। রোজকার জীবনে কিছু সময় ব্যায়াম করার জন্য রাখা স্বাস্থ্যকর জীবনধারার অন্যতম মূলমন্ত্র।

আরও পড়ুনঃ  মুখে ব্রণ হয় কেন - জেনে নিন কারণগুলি

নিয়মিত ব্যায়াম

নিয়মিত ব্যায়াম করার মাধ্যমে ফিটনেস বৃদ্ধি করা যায়, যা অনেক স্বাস্থ্যগত সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করে। নিয়মিত ব্যায়ামের মধ্যে হাঁটা, দৌড়ানো, সাইকেল চালানো এবং সুইমিং অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। ব্যায়াম ক্যালোরি পোড়ায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও, ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে, যা কিডনির জন্য উপকারী।

ফিটনেস সচেতনতা

ফিটনেস বৃদ্ধির জন্য ফিটনেস সচেতনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ব্যায়ামের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেও পরিবর্তন আনতে হবে। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য ক্যালোরি সীমিত রাখা উচিত, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কিডনি প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রেও এখানে কোনো ব্যতিক্রম নেই; প্রতিস্থাপন পরবর্তী ডায়ালাইসিসের প্রয়োজনীয়তা অনেকাংশে কমে যায় যদি ফিটনেস এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা যায়।

সক্রিয় এবং ফিট থাকার জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা প্রয়োজন। আমরা যদি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নিয়মিত ব্যায়ামকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারি, তাহলে কিডনির কার্যকারিতা এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করা সম্ভব হবে।

FAQ

কিডনি ফাংশন উন্নতির জন্য কি কি প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে?

কিডনি ফাংশন উন্নতির জন্য নিয়মিত পানি পান, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম, এবং নির্দিষ্ট ওষুধ পরিহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও লবণ, চিনি এবং চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করা উচিত।

কিডনি সুস্থ রাখার জন্য কোন কোন ওষুধ পরিহার করা উচিত?

কিডনি সুস্থ রাখার জন্য Ibuprofen, Naproxen এবং Proton Pump Inhibitors (PPI) এর মতো NSAID ওষুধ পরিহার করা উচিত। এগুলি কিডনি ক্ষতির প্রধান কারণ।

কিডনির স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য আরও কোনো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা আছে কি?

হ্যাঁ, অ্যান্টিবায়োটিক ও হার্বাল সাপ্লিমেন্টসের প্রতি সচেতন থাকতে হবে যাতে কিডনির উপর চাপ না পড়ে। এছাড়াও নিয়মিত ও পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি পান করা অত্যন্ত জরুরি।

স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস কিভাবে কিডনির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে?

স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস মানে তাজা ফল, সবজি এবং গোটা শস্য গ্রহণ করা। অতিরিক্ত লবণ, চর্বি এবং চিনিযুক্ত খাবার পরিহার করে কিডনির উপর চাপ কমানো যেতে পারে, যা দীর্ঘ মেয়াদে কিডনির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

প্রতিদিন কতটুকু পানি পান করা উচিত?

প্রতিদিন আট থেকে দশ গ্লাস পানি পান করা উচিত। পানি কিডনির বর্জ্য পরিষ্কার করতে ও মূত্রযন্ত্রের পরিচালনাসহ নানাবিধ শরীরিক ক্রিয়াক্রমে সাহায্য করে।

নিয়মিত ব্যায়াম কিডনির স্বাস্থ্য কিভাবে উন্নত করে?

নিয়মিত ব্যায়াম ক্যালোরি পোড়ানো, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, এবং ওভারওয়েট এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে, যা কিডনির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Back to top button