জিপিটি পার্টিশনে উইন্ডোজ ইনস্টল করুন সহজেই

জিপিটি পার্টিশন ইনস্টলেশন অনেক সহজ এবং কার্যকর, বিশেষত যখন আপনি একটি দ্রুত এবং বিশ্বাসযোগ্য সিস্টেম চান। এই উইন্ডোজ ইনস্টলেশন গাইড এর মাধ্যমে, আমরা ধারাবাহিক পদক্ষেপসমূহ নিয়ে আলোচনা করব যাতে আপনি সহজেই আপনার কম্পিউটারে জিপিটি পার্টিশনে উইন্ডোজ ইনস্টল করতে পারেন। জিপিটি পার্টিশনে উইন্ডোজ ইনস্টল আরও নিরাপদ এবং স্থিতিশীল, যা আপনাকে আরও উন্নত পারফরম্যান্স উপভোগ করতে সহায়ক হবে। আসুন শুরু করি এবং আপনার জ্ঞানকে প্রসারিত করি কীভাবে সহজে জিপিটি পার্টিশন ইনস্টলেশন সম্পাদন করবেন।

Contents show

জিপিটি এবং এমবিআর পার্টিশন: মূল পার্থক্য

জিপিটি এবং এমবিআর দুই প্রকারের পার্টিশন ধরন যা হার্ড ড্রাইভের পার্টিশন টেবিল স্ট্যান্ডার্ড নির্ধারিত করে। UEFI-ভিত্তিক PC-র জন্য UEFI মোড বা লিগ্যাসি BIOS-ক্যাপটিবিলিটি মোড সমর্থন করতে হার্ড ড্রাইভ পার্টিশন স্টাইল সেট আপ করতে হয়। বর্তমানে অনেক PC UEFI সংস্করণের BIOS সমর্থন করে, যা বুট এবং শাটডাউন টাইম দ্রুত করে এবং অতিরিক্ত সুরক্ষা সুবিধা প্রদান করে।

জিপিটি এবং এমবিআরের সংজ্ঞা

MBR বা মাস্টার বুট রেকর্ড প্রাচীনতম পার্টিশন ধরন যা চারটি পার্টিশন এবং 4TB পর্যন্ত ড্রাইভ সমর্থন করে। অন্যদিকে, GPT বা গাইডেড পার্টিশন টেবিল আধুনিক এবং বৃহত্তর হার্ড ড্রাইভ এবং অসংখ্য পার্টিশন সমর্থন করে। GPT-এর মাধ্যমে ইউইএফআই-ভিত্তিক সিস্টেমে উইন্ডোজ ইনস্টলেশনে বিশেষ সুবিধা পাওয়া যায়।

কেন জিপিটি বেশি কার্যকর?

  • জিপিটি পার্টিশন সুবিধা বেশি, যেমন: বড় ৪ টেরাবাইটের বেশি ড্রাইভ সমর্থন করে এবং একাধিক পার্টিশন সহায়তা করে।
  • উইন্ডোজ ইনস্টলেশনে জিপিটি ব্যবহারে সিস্টেম বুট এবং শাটডাউন সময় দ্রুত হয় এবং নিরাপত্তা সুবিধা বেড়ে যায়।
  • হার্ড ড্রাইভ সহজেই উইন্ডোজ সেটাপে মুছে ফেলে জিপিটি রূপান্তরিত করতে পারে। ম্যানুয়াল রূপান্তরের জন্য ডিস্কপার্ট টুল ব্যবহৃত হয়।
  • সঠিক ফার্মওয়্যার মোড নির্বাচনের মাধ্যমে উইন্ডোজ সেটআপে সফল ইনস্টলেশন নিশ্চিত হয়।

জিপিটি পার্টিশনে উইন্ডোজ ইনস্টল করার প্রস্তুতি

উইন্ডোজ ইনস্টলেশন প্রক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণ করা। সঠিকভাবে প্রস্তুত না করলে আপনি বিভিন্ন ধরনের ত্রুটি বা সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। এজন্য সঠিক হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার থাকা একান্ত প্রয়োজন।

আরও পড়ুনঃ  উইন্ডোজ ১০ কীবোর্ড এনাবল করার নিয়ম

প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার

উইন্ডোজ ইনস্টলেশন প্রস্তুতি শুরু করার আগে আপনার উচিত কিছু প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার সংগ্রহ করা। এই প্রক্রিয়ায় ইউইএফআই বায়োস সমর্থিত হার্ডওয়্যার অপরিহার্য। উদাহরণস্বরূপ, SSD Kingston A400 সাইজ 120GB ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া Windows 10, Windows 11, বা Windows Server 2022-এর কোনো ISO ইমেজ ফাইল ডাউনলোড করে রেডি রাখতে হবে। ISO ফাইলটি সরাসরি ব্যবহার করার আগে তা থেকে বুটেবল মিডিয়া তৈরি করতে হবে।

ইউএসবি বা ডিভিডি থেকে বুটেবল মিডিয়া তৈরি করা

বুটেবল মিডিয়া তৈরি করা হচ্ছে উইন্ডোজ ইনস্টলেশন প্রস্তুতির কর্ণধার। আপনি ইউএসবি বা ডিভিডি যেকোনো একটি মাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন।

  • Rufus: এই টুলটি ব্যবহার করে আপনি সহজেই ইউএসবি থেকে বুটেবল মিডিয়া তৈরি করতে পারেন। Rufus ব্যবহার করলে আপনার ISO ফাইলটি সহজেই ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভে ট্রান্সফার হয়ে যাবে, যা পরবর্তী ধাপে ইনস্টলেশনের সময় ব্যবহৃত হবে।
  • Windows USB/DVD Download Tool: MicroSoft থেকে ডাউনলোড করে ইউএসবি বা ডিভিডি দুটির কোনো একটি মাধ্যমে বুটেবল মিডিয়া তৈরি করতে পারেন।

উইন্ডোজ ইনস্টলেশনের সময় অনেক সময় দেখা যায় I/O সমস্যা অথবা বুট সংক্রান্ত বিভিন্ন ত্রুটি। সঠিকভাবে বুটেবল মিডিয়া তৈরির আগে ISO ফাইলের ইন্টেগ্রিটি পরীক্ষা করে নেওয়াও জরুরি। যথাযথ প্রস্তুতি নিয়ে এগিয়ে গেলে, আপনার উইন্ডোজ ইনস্টলেশন নিশ্চিন্তভাবে সম্পন্ন হবে।

বায়োস বা ইউইএফআই সেটআপ কনফিগারেশন

Windows 7 অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্য বায়োস সেটাপ এবং UEFI কনফিগারেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি বিভিন্ন কনফিগারেশন সেটাপ এবং সিস্টেম সম্পর্কিত সমস্যার সমাধান দ্রুত পরিচালনা করতে সাহায্য করে। নিচের ধাপগুলির অনুসরণ করে আপনি সহজেই আপনার বায়োস এবং UEFI সেটাপ করতে পারবেন।

বায়োস সেটআপে প্রবেশ করুন

বায়োস সেটাপ এ ঢুকতে হলে কম্পিউটার চালু করার সময় নির্দিষ্ট কী (যেমন DEL বা F2) চাপতে হবে। সঠিক কীটি নির্ভর করে আপনার মাদারবোর্ড নির্মাতার উপর। বায়োস সেটাপ করার পর, সেটিংস মেনুতে গিয়ে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করা যেতে পারে, যেমন বুট অর্ডার সেট করা।

ইউইএফআই মোড সক্রিয় করুন

UEFI কনফিগারেশন নিশ্চিত করার জন্য BIOS-এ প্রবেশ করার পর সেটিংস মেনুতে UEFI মোড চালু করে দিতে হবে। এটি আধুনিক অংশীদার সফটওয়্যারগুলিতে বুট হতে সাহায্য করে এবং বুট প্রক্রিয়া দ্রুত এবং নিরাপদ করে তোলে।

  1. কম্পিউটার চালু করে BIOS-এ প্রবেশ করুন (যেমন DEL বা F2 কী চাপুন)।
  2. সেটিংস মেনুতে যান এবং বুট মোড নির্বাচন করুন।
  3. UEFI মোড সক্রিয় করে সেভ ও এক্সিট করুন।

How to Install Windows on GPT

উইন্ডোজ সেটআপ প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্য সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করা অত্যন্ত জরুরি। নিচের ধাপগুলো মেনে আপনি সহজে জিপিটি পার্টিশনে উইন্ডোজ ইনস্টল করতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ  উইন্ডোজ ১০ পার্টিশন মুছে ফেলার সহজ পদ্ধতি

বুট মেনু ব্যবহার করে উইন্ডোজ ইন্সটলেশন শুরু করুন

প্রথমেই আপনার কম্পিউটারের বুট মেনুতে প্রবেশ করুন। বুট মেনুতে প্রবেশ করার জন্য সাধারণত কম্পিউটারের স্টার্ট আপের সময় “F12” বা “Escape” চেপে রাখা হয়।

  • বুট মেনু থেকে আপনার বুটেবল USB বা DVD নির্বাচন করুন। নিশ্চিত করুন যে বুটেবল মিডিয়াটি UEFI মোডকে সমর্থন করছে।
  • নির্বাচন করার পর “Enter” চাপুন এবং উইন্ডোজ ইন্সটলেশন শুরু হবে।

বোর্ডের উপযোগী ড্রাইভ পার্টিশন নির্বাচন

উইন্ডোজ সেটআপ চলাকালীন, আপনাকে আপনার সিস্টেম ড্রাইভ হিসেবে জিপিটি পার্টিশন নির্বাচন করতে হবে।

  1. নিজের বুট মেনু থেকে বুটেবল মিডিয়া নির্বাচন করার পর, “Custom: Install Windows only (advanced)” অপশনটি নির্বাচন করুন।
  2. পছন্দের ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনস্টল করার জন্য জিপিটি পার্টিশনটি নির্বাচন করুন। উইন্ডোজ সফলভাবে ইন্সটল করার জন্য নিশ্চিত করতে হবে যে ড্রাইভটি জিপিটি ফরম্যাটে রয়েছে।

সমস্ত ধাপ ঠিকভাবে অনুসরণ করলে আপনি নিশ্চয়ই সফলভাবে জিপিটি পার্টিশনে উইন্ডোজ ইনস্টল করতে পারবেন।

উইন্ডোজ ইন্সটলেশন এবং কনফিগারেশন

উইন্ডোজ সেটাপ প্রক্রিয়া শেষে উইন্ডোজকে ইনস্টল করা ও কনফিগার করা হয়। উইন্ডোজ কনফিগারেশন সঠিকভাবে সমাপ্ত হওয়ার জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে পারেন:

  1. Initial Setup: প্রথমবার উইন্ডোজ চালু হলে, আপনাকে কিছু প্রাথমিক কনফিগারেশন করতে হবে যেমন ভাষা, সময় ও কিবোর্ড ডিফল্ট সেট করা।
  2. Network Configuration: ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপন করা এবং নেটওয়ার্ক প্রোফাইল নির্বাচিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উইন্ডোজ কনফিগারেশন পূর্ণাঙ্গ করতে, সঠিকভাবে নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপন করতে হবে।
  3. User Account Creation: উইন্ডোজ সঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য একটি মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট তৈরি এবং সেটাপ করতে পারেন, অথবা স্থানীয় অ্যাকাউন্টও ব্যবহার করতে পারেন।
  4. Update and Security: সব আপডেট ইনস্টল করা এবং উইন্ডোজ ডিফেন্ডার সক্রিয় করা সিস্টেমের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।

উইন্ডোজ কনফিগারেশন প্রক্রিয়া নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করতে, নিচের পদ্ধতি গুলি বিবেচনা করতে পারেন:

  • Microsoft Installer (MSI) ফাইলের সাহায্যে উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করা যেতে পারে।
  • NSIS (Nullsoft Scriptable Install System) ব্যবহার করে Setup Executables ফাইল তৈরি করা হয়।
  • NSIS ইনস্টলার .nsi স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে কাস্টমাইজ করা যায়।
  • WiX Toolset v3 খোলা পরীক্ষার জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। WiX Toolset দিয়ে WiX ইনস্টল প্যাকেজ গুলি তৈরি করা হয়।
  • উইন্ডোজ 7 তে Microsoft Installer কাজ করে না কারণ এটি WebView2 bootstrapper ডাউনলোড করা প্রয়োজন হয়।

উল্লেখযোগ্যভাবে, MSI ইনস্টলার এবং Setup Executables উভয় পাওয়া যায়, যা ব্যবহারকারীকে তার প্রয়োজন অনুযায়ী ইনস্টলেশন প্রক্রিয়াটি সহজ করে তোলে।

আরও পড়ুনঃ  উইন্ডোজ ১০ থেকে ভার্চুয়াল ড্রাইভ সরানোর পদ্ধতি

পোস্ট-ইন্সটলেশন সেটআপ

উইন্ডোজ ইন্সটলেশনের পরে পোস্ট-ইনস্টলেশন টিউনিং গুরুত্বপূর্ণ। এতে করে আপনার সিস্টেম সঠিকভাবে চালনা করতে এবং কার্যকারিতা সর্বাধিক করতে সহায়তা করে। প্রথম ধাপে ইন্সটলের পরে উইন্ডোজ চালু করুন এবং প্রয়োজনীয় সেটিংস পরিবর্তন করুন।

ওপেনিং উইন্ডোজ এবং প্রয়োজনীয় সেটিংস পরিবর্তন

ইন্সটলের পরে উইন্ডোজ চালু করলে প্রথমে আপনার অঞ্চল, ভাষা এবং কী-বোর্ড লেআউট নির্বাচন করার বিকল্প থাকবে। এর পরে আপনার Wi-Fi নেটওয়ার্কে সংযোগ স্থাপন করুন এবং Microsoft অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন বা একটি স্থানীয় অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।

যোদ্ধ System প্রাথমিক সেটিংস সমাপ্ত হলে, ইনস্টলের পরবর্তী ধাপে যেতে হবে।

আপডেট এবং ড্রাইভার ইনস্টল করা

উইন্ডোজের নিরাপত্তা এবং কার্যকারিতা সর্বাধিক করতে পোস্ট-ইনস্টলেশন টিউনিং এর অংশ হিসেবে Windows Update-এর মাধ্যমে সমস্ত সিস্টেম আপডেট এবং ড্রাইভার আপডেট ইনস্টল করুন। এর পরে, প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারগুলি ইন্সটল করুন যা আপনার কাজের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হবে।

  1. উইন্ডোজ আপডেট চেক করুন: সর্বশেষ নিরাপত্তা প্যাচ এবং বাগ ফিক্স পেতে Windows Update চালান।
  2. ড্রাইভার আপডেট: প্রতিটি হার্ডওয়্যার উপাদানের সঠিক কার্যকারিতার জন্য সর্বশেষ ড্রাইভার ইনস্টল করুন।
  3. সিস্টেম পারফরম্যান্স টিউনিং: Power Options-এ Power Saver বা Balanced মোড নির্বাচন করে CPU তাপ কমাতে পারেন।

এছাড়াও প্রয়োজন অনুযায়ী প্রসেসর সেটিংস সমন্বয় করুন। তাপমাত্রা কমানোর জন্য প্রসেসরের সর্বাধিক অবস্থা 40 শতাংশে নির্ধারণ করে রাখুন। ড্রাইভার আপডেট এর মাধ্যমে সিস্টেমের তাপ কমানো এবং কার্যকারিতা বাড়ানো সম্ভব।

সফলভাবে জিপিটি পার্টিশন তৈ

জিপিটি পার্টিশনে সফলভাবে উইন্ডোজ ইনস্টল করা একটু চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, তবে সঠিক পদক্ষেপগুলোর অনুসরণ করলে এটি সহজেই করা সম্ভব। প্রথমেই মনে রাখবেন, জিপিটি পার্টিশনে উইন্ডোজ ১০ ইনস্টল করতে হলে পিসির বুট মোড অবশ্যই ইউইএফআই হতে হবে। লেগাসি বায়োস মোডে উইন্ডোজ ১০ ইনস্টল করলে এই পার্টিশনে ইনস্টলেশন করতে সমস্যা হতে পারে এবং এর পরিবর্তে আপনাকে এমবিআর পার্টিশনে যেতে হবে।

নতুন ডিস্কগুলোর জন্য, জিপিটি পার্টিশনে ইনস্টলেশন শুরু করার আগে, ডিস্কটি সঠিকভাবে ইনিশিয়ালাইজ করতে হবে। পুরোনো ডিস্কগুলোর ক্ষেত্রে, এমবিআর পার্টিশনকে জিপিটি-তে রূপান্তর করতে হবে। নিশ্চিত হয়ে নিন, ডেটা হারিয়ে না যায়, এজন্য ডেটা ব্যাকআপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি প্রয়োজন হলে AOMEI Partition Assistant Professional-এর মত সফটওয়্যার ব্যবহার করে এমবিআর থেকে জিপিটি রূপান্তর করতে পারেন ডেটা হারানো ছাড়াই।

ইন্সটলেশন এবং ডেটা প্রোটেকশনের জন্য কিছু টিপস হতে পারে, নিয়মিত ডেটা ব্যাকআপ রাখা, ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার পরিষ্কার করা এবং প্রয়োজনমত পার্টিশন ফরম্যাট করা। মনে রাখবেন, আধুনিক অপারেটিং সিস্টেমগুলো ১০০% সমর্থন করে জিপিটি পার্টিশন লেআউট এবং উইন্ডোজ ১০ ইনস্টলেশনের সফলতার হার উঁচু থাকে যদি ইউইএফআই বুট মোড নিশ্চিত করা হয়।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Back to top button