শাহিদ কাপুর

শাহিদ কাপুর হলো এক বলিউড অভিনেতা যিনি তার অভিনয়ের দক্ষতা এবং আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের জন্য প্রসিদ্ধ। ১৯৮১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি, নতুন দিল্লিতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। শাহিদ কাপুরের জীবনী বোঝার মাধ্যমে আমরা দেখতে পাই যে, তিনি অভিনেতা পঙ্কজ কাপুর ও অভিনেত্রী নীলিমা আজিমের ছেলে। তার অভিনয়ে অভিষেক ঘটে ২০০৩ সালের “ইশক ভিশক” ছবির মাধ্যমে, যার জন্য তিনি সেরা ডেবিউ অভিনেতা হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান।

শাহিদ কাপুর প্রথমে রোমান্টিক চরিত্রে অভিনয় শুরু করেন এবং পরে অ্যাকশন ফিল্ম এবং থ্রিলারে পা রাখেন। ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত “বিবাহ” এবং ২০০৭ সালের “জব উই মেট” চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি বড় সাফল্য লাভ করেন। ২০১৪ সালে “হায়দার” ছবিতে অভিনয়ের জন্য ক্রিটিকদের প্রশংসা অর্জন করেন এবং সেরা অভিনেতা হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। বলিউড অভিনেতা শাহিদ কাপুর তার কাজের মাধ্যমে দর্শক এবং সমালোচকদের মন জয় করেছেন এবং অভিনয় নিয়ে নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন।

Contents show

শাহিদ কাপুরের প্রাথমিক জীবন

শাহিদ কাপুর এক প্রতিহিংসাশীল এবং প্রতিভাবান শিল্পী যার প্রাথমিক জীবন জুড়ে রয়েছে অনুপ্রেরণামূলক গল্প।

আরও পড়ুনঃ  আক্কিনেনি নাগার্জুনা

জন্ম এবং পারিবারিক পটভূমি

১৫ মার্চ ১৯৮১ সালে শাহিদ কাপুরের জন্ম হয় বম্বেতে (বর্তমানে মুম্বাই)।

শাহিদ কাপুর পরিবার সিনেমাসংশ্লিষ্ট। তার বাবা, পঙ্কজ কাপুর, একজন বিখ্যাত ভারতীয় থিয়েটার, টেলিভিশন এবং চলচ্চিত্র অভিনেতা, যিনি লুধিয়ানা, পাঞ্জাবে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। “জানে ভি দো ইয়ারো” (১৯৮৩) এবং “মকবুল” (২০০৩) এর মতো ছবি তার ক্যারিয়ারের মাইলফলক। অভিনয়ের দক্ষতার জন্য তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পেয়েছেন। ২০০৭-২০০৮ সালে ভারতীয় সাংবাদিক সমিতি থেকে সেরা সাংবাদিক জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন।

শৈশবকাল এবং মুম্বাই স্থানান্তর

শাহিদ কাপুর প্রাথমিক জীবন ছিল চ্যালেঞ্জপূর্ণ। তিন বছর বয়সে, তার বাবা-মায়ের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। এরপর শাহিদ তার মায়ের সঙ্গে মুম্বাই স্থানান্তরিত হন। তার মা নীলিমা আজিম, যিনি নিজেও একজন নৃত্যশিল্পী ছিলেন, শাহিদকে শ্যামাক দাভার ড্যান্স অ্যাকাডেমিতে ভর্তি করান। এই একাডেমিতেই তিনি প্রাথমিক নৃত্যানুশীলন শুরু করেন যা তার ভবিষ্যতের অভিনয় ক্যারিয়ারের ভিত্তি স্থাপন করে।))

প্রথম অভিনয় এবং শুরু

বিনোদন জগতে শহীদ কাপুরের যাত্রা শুরু হয়েছিল নৃত্যশিল্পী হিসেবে। তার সাংস্কৃতিক মনোভাব এবং কঠোর পরিশ্রম তাকে বলিউডে একটি দৃঢ় অবস্থান গড়তে সাহায্য করেছিল। শাহিদ কাপুর প্রথম ছবি ‘ইশক ভিশক’ তার কেরিয়ারের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছিল।

নৃত্যশিল্পী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু

শাহিদ কাপুরের নৃত্য প্রতিভা বেশ প্রশংসিত হয়েছিল। ১৯৯৭ সালে, তিনি প্রথমবার ‘দিল তো পাগল হ্যায়’ ছবিতে নৃত্যশিল্পী হিসেবে উপস্থিত হন। ১৯৯৯ সালে, আরেকটি উল্লেখযোগ্য কাজ তিনি করেছিলেন ‘তাল’ ছবিতে। এই সময়ে বেশ কিছু হিন্দি চলচ্চিত্র এবং মিউজিক ভিডিওতে তিনি ব্যাকগ্রাউন্ড ডান্সার হিসেবে কাজ করেছিলেন।

ইশক ভিশক ছবিতে অভিষেক

শাহিদ কাপুর প্রথম ছবি ‘ইশক ভিশক’ মুক্তি পায় ২০০৩ সালে এবং এটি তার ক্যারিয়ারকে বিস্তৃত আগ্রহ প্রদান করে। এ ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করে তিনি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ পুরুষ নবাগত পুরস্কার পান। একেবারে রোমান্টিক কমেডি ধাঁচের এই ছবিটি শাহিদকে একটি উজ্জ্বল তারকারূপে স্থাপন করেছিল। তার অভিনয় দক্ষতা এবং চোখ ধাঁধানো চেহারা তাকে অল্প সময়ের মধ্যেই জনপ্রিয়তায় পৌঁছে দেয়।

ক্যারিয়ারের উত্থান

শাহিদ কাপুরের ক্যারিয়ারে উল্লেখযোগ্য উত্থান ঘটে কিছু সফল ছবির মাধ্যমে যা তাকে বলিউডের প্রধান অভিনেতাদের মধ্যে স্থাপন করে। বিশেষত অনুরাগীদের মধ্যে দুটি ছবি বিশেষভাবে প্রভাব বিস্তার করে— ‘বিবাহ’ এবং ‘জব উই মেট’। এই ছবি দুটি বলে দেয় শাহিদের অভিনয় দক্ষতা এবং তার অভিনয় জীবনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে।

বিবাহ এবং জব উই মেট

শাহিদের অভিনীত ‘বিবাহ’ ছবি ২০০৬ সালে মুক্তি পায় এবং তা বাণিজ্যিকভাবে বিশাল সাফল্য অর্জন করে। তার বিনয়ী এবং আবেগপূর্ণ অভিনয় দর্শকদের মন ছুঁয়ে যায়। এর পরের বছর, ২০০৭ সালে মুক্তি পায় ‘জব উই মেট’, যা তাকে পুনরায় শীর্ষে নিয়ে আসে। কারিনা কাপুরের বিপরীতে অভিনীত এই ছবি তার ক্যারিয়ারে এক নতুন মাত্রা যোগ করে এবং তাকে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের জন্য মনোনীত করে।

কামিনে এবং উচ্চ প্রশংসা

২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘কামিনে’ ছবিতে শাহিদ দুইটি ভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেন—যমজ ভাইয়ের দুটি পৃথক চরিত্র। এই ছবিতে তার চমকপ্রদ অভিনয় দক্ষতার প্রশংসা করেন সকলেই। ‘কামিনে’ তাকে বলিউডের একজন প্রধান অভিনেতা হিসেবে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করে। এই ছবিতে তার অভিনয় জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক প্রশংসা লাভ করে, যা তার ‘বিবাহ ছবি’ ও ‘জব উই মেট’ ছবিগুলির পাশাপাশি তাকে উচ্চ প্রশংসা অর্জনে সাহায্য করে।

চ্যালেঞ্জ এবং চড়াই-উতরাই

শাহিদ কাপুরের ক্যারিয়ার সবসময়ই একটানা বৃদ্ধি পায়নি। ইন্ডাস্ট্রিতে তার যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০০৩ সালে, যখন তিনি প্রথম প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করে ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ পুরুষ নবাগত পুরস্কার পান। তা সত্ত্বেও, শাহিদ কাপুর চ্যালেঞ্জ সহজভাবে মোকাবিলা করেননি। তার বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র বাণিজ্যিকভাবে সফল হতে ব্যর্থ হয়েছিল।

২০০৮ সালটি শাহিদ কাপুরের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য বছর ছিল। ইমতিয়াজ আলির রোম্যান্টিক কমেডি ছবি জব উই মেট এ অভিনয় করে তিনি অনেক প্রশংসা লাভ করেন এবং ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পুরস্কার বিভাগে মনোনয়নের সম্মান অর্জন করেন। তবে, একই বছরে মুক্তি পায় তার অভিনীত আরেকটি চলচ্চিত্র কিসমত কানেকশন, যা বাণিজ্যিকভাবে সফল হতে পারেনি।

আরও পড়ুনঃ  আয়ুষ্মান খুরানা

শাহিদ কাপুর চ্যালেঞ্জ থেকে পিছিয়ে পড়েননি। কিছু বক্স অফিস ব্যর্থতা সত্ত্বেও, তার অভিনয়ে উজ্জ্বলতা তাকে অনেক সম্মান এনে দিয়েছে। এই প্রচেষ্টা এবং অধ্যবসায়ই তাকে আজকের অবস্থানে পৌঁছে দিয়েছে।

ব্যাপক সাফল্য অর্জন

শাহিদ কাপুরের ক্যারিয়ারের বিভিন্ন ধাপে সাফল্য পেয়ে ওঠাকে আমাদের কর্তৃপক্ষ স্বীকার করতে আর দ্বিধা নেই। একজন দক্ষ অভিনেতা হিসেবে তাঁর যে অবদান, তা আজকের সিনেমা জগতে বিশেষ প্রশংসনীয়।

আর…রাজকুমার

২০১৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত “আর…রাজকুমার” সিনেমাটি শাহিদ কাপুরের ক্যারিয়ারে একটি বড় মাইলফলক হিসাবে গণ্য করা হয়। প্রভু দেবা পরিচালিত এই ছবি বাণিজ্যিক সাফল্য অর্জন করে এবং শাহিদের ভক্তদের মনে একটি বিশেষ স্থান করে নেয়।

হায়দার এবং পুরস্কার প্রাপ্তি

পরবর্তীতে ২০১৪ সালে “হায়দার” সিনেমার মাধ্যমে একটি বিশেষ মঞ্চে পৌঁছে যান। ভিশাল ভরদ্বাজ পরিচালিত এই ছবি ও শেকসপিয়ারের “হ্যামলেট” এর উপর ভিত্তি করে তৈরি। হায়দার চরিত্রে শাহিদের অসাধারণ অভিনয়ের জন্য তিনি বিভিন্ন সমালোচকদের দ্বারা প্রশংসিত হন এবং বেশ কয়েকটি পুরস্কার লাভ করেন। উল্লেখযোগ্য পুরস্কারগুলির মধ্যে রয়েছে ফিল্মফেয়ার এবং আইফা অ্যাওয়ার্ডস। তাছাড়া, শাহিদ কাপুরের পুরস্কার প্রাপ্তির সংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে, যা তাঁর প্রতিভা ও দক্ষতার প্রমাণ দেয়।

হালনাগাদ প্রকল্প এবং ভবিষ্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�্�ник�тъ�।

শাহিদ কাপুর তাঁর ক্যারিয়ারে নতুন দ্বার খুলে চলেছেন। তাঁর সর্বশেষ প্রকল্প ‘ফারজি’ ২০২৩ সালে অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওতে মুক্তি পেয়ে বেশ সাড়া ফেলেছে, যা বর্তমানে অন্যতম আলোচিত ভারতীয় স্ট্রিমিং সিরিজ হিসাবে বিবেচিত। শাহিদ কাপুরের এই সিরিজে অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে এবং এটি তাঁর নতুন যুগের সূচনা করেছে। অভিনেতা পরবর্তীতে ২০২৪ সালে রোমান্টিক কমেডি ‘তেরি বাটন মে অয়সা উলঝা জিয়া’ ছবিতে অভিনয় করেন, যা ব্যবসায়িকভাবে সফল হয়।

উচ্চাকাঙ্ক্ষার পথে শাহিদ কাপুর থামছেন না। তিনি এর পরের বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালে ‘দেবা’ নামক অ্যাকশন থ্রিলারে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করবেন। পরিচালক রোশন অ্যান্ড্রুজের এই ছবিতে তাঁর সাথে পর্দায় দেখা যাবে পূজা হেগড়েকে। শাহিদ কাপুরের এই নতুন প্রকল্পগুলি তাঁকে নিয়ে যাচ্ছেন এক নতুন উচ্চতায়, যা তার ক্যারিয়ারকে আরও বেগবান করছে।

অভিনেতা এটাও জানিয়েছেন যে তিনি বিভিন্ন ধরণের চরিত্রে অভিনয় করে তাঁর অভিনয় দক্ষতাকে নতুন মাত্রা দিতে চান। নতুন প্রজেক্টগুলো চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি শাহিদ কাপুর বর্তমানে বিভিন্ন কমার্শিয়াল ও শিল্পক উদ্যোগে নিজেদের জড়িয়ে রেখেছেন। শাহিদ কাপু�র�্�্�্�্� новые проекты নিয়ে কাজ করছেন এবং তা থেকে অসাধারণ কিছু দেখার প্রত্যাশা রয়েছে।

  • শাহিদ কাপুরের ব্যাপক সাফল্য ‘কবির সিং’ তাঁর কেরিয়ারের সবচেয়ে বড় কমার্শিয়াল সফলতা হয়েছে।
  • ২০২৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিরিজ ‘ফারজি’ তাঁর অভিনয় যাত্রার গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়।
  • আগামী ছবিগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘দেবা’, যা নতুন বছরের জানুয়ারিতে মুক্তি পেতে চলেছে।

শাহিদ কাপুরের জীবনের মানসিক দিকও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। তাঁর সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারগুলোতে তিনি তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জীবনের উত্থান-পতন এবং মানসিক সংকট নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেছেন। এই খোলাখুলি কথা বলার মাধ্যমে শাহিদ কাপু�র�্�্�্� новые проекты নিয়ে তার ভক্তদের মধ্যে আরও গভীর সম্পর্ক তৈরি করছেন।

ব্যক্তিগত জীবন

শাহিদ কাপুরের ব্যক্তিগত জীবন সবসময়ই মিডিয়ার নজরে থাকে। ২০১৫ সালে, শাহিদ কাপুর বিবাহ করেন মীরা রাজপুতকে, যিনি তাঁর থেকে অনেকটাই ছোট। মীরা রাজপু� একটি সাধারণ পরিবারের মেয়ে এবং তাঁদের বিবাহ তখনকার সময়ে বেশ চর্চার বিষয় ছিল। শাহিদের পরিবার তাঁদের সমর্থন দিয়েছে এবং মীরা খুব সহজেই তাঁদের মধ্যে মানিয়ে নিয়েছেন।

মীরা রাজপু� সাথে বিবাহ

শাহিদ কাপুর এবং মীরা রাজপুতের বিবাহ ছিল এক ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠান। তাঁদের একসাথে বসবাস শুরু হওয়ার মাধ্যমে তাঁরা অপরাজেয় দম্পতিদের মধ্যে একটি উদাহরণ স্থাপন করেন। শাহিদ কাপুর বিবাহ নিয়ে বলেন, “মীরার সাথে আমার জীবনে শান্তি এবং স্থায়ী আনন্দ এসেছে”। মীরা রাজপু� শাহিদের ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে সন্তুষ্টি এবং সহযোগিতা প্রদান করেন।

সন্তান এবং পরিবারের সঙ্গে জীবন

শাহিদ কাপুর এবং মীরা রাজপুতের দুই সন্তান রয়েছে, মেয়ের নাম মিশা এবং ছেলের নাম জেইন। সন্তানদের সঙ্গে সময় কাটানো এবং তাঁদের জীবনকে ঘিরে রাখা তাঁদের পরিবারের প্রধান লক্ষ্য। শাহিদ পরিবারে সন্তানের হাসি এবং আনন্দ সবসময়ই প্রধান ভূমিকা পালন করে। পারিবারিক সময় শাহিদের কাছে অনেক মূল্যবান এবং তিনি প্রচুর সময় দেন তাঁর স্ত্রী ও সন্তানদের সঙ্গে।

শাহিদ কাপুরের জীবনের এই অধ্যায় প্রমাণ করে যে, সঠিক পার্টনার এবং পরিবারের সহানুভূতি কতটা গুরুত্বপূর্ণ একটি সফল জীবন গড়ে তুলতে।

Shahid Kapoor – মি�িয়া এবং জন�া�্মাচ� �া�ग্�্�্�্� �귀� 조회하십시오� 조회하십시오� 조회하십시오� 조회하� �া�اcontracts �ada � � � � � � � � � � � � � �ा� �-জন�া�্মানে �্�া�সে� � �ন� �া� �К� �া� �াঁ�্�া�্� � � � � � �া� � � � দ� � �্� � � � � � �া� �্�া� � � � � � � � � �ассив� � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � �ॏ� � � � � �্� � � � � нabble � �ু�а� � � �읽� � � � � � ���� � � � � �্� � � � � � � � � � � � আ� � � � � � � � �ейств� ए� � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � �্� � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � �.ModelAdmin� � �ন� � �änniders � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � ন� � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � জ� � � � �্� MODE � � � � �্� � � � � � � � � � � � � � �্� � � আ� � � � � � � � � � �ন� � �ctx: referজ� � � � � � � � �্� � � � � � � � � � �্� � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � খ� � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � �িয�contextsজ� � � � � � খ� � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � প� � � � � � � � � � � � � � � � � � � �Asked � Essentialializedand্র� �্� � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � � �ৈ�unce � � � � � � � � � � � � � � �র� � � � � � � � � � � � � � �া� � �

Shahid Kapoor, যিনি ১৯৮১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, বর্তমানে বলিউডের মেধাবী এবং জনপ্রিয় অভিনেতাদের মধ্যে একজন।

আরও পড়ুনঃ  হংসিকা মোটবানী

তাঁর ক্যারিয়ারের শুরুতে, ইশক ভিশক (২০০৩) ছবিতে অভিনয় করে তিনি সেরা নবাগত পুরস্কার অর্জন করেন। পরবর্তী বছরগুলোতে “বিবাহ” (২০০৬) এবং “কামিনে” (২০০৯) ছবির মাধ্যমে তিনি বাণিজ্যিক সফলতা লাভ করেন।

শাহিদ কাপুরের বৈচিত্র্যময় চলচ্চিত্রography তাঁকে শুধু বলিউডে নয়, সমালোচকদের কাছেও প্রশংসিত করেছে। “হায়দার” (২০১৪) এবং “উড়তা পাঞ্জাব” (২০১৬) ছবিতে অসামান্য অভিনয়ের জন্য তিনি সেরা অভিনেতা হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন।

ক্যারিয়ারের পাশাপাশি, তিনি মীরা রাজপুতকে ২০১৫ সালে বিয়ে করেন এবং তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও অনেকের কাছেই আলোচিত। তিনি বিভিন্ন মিউজিক ভিডিও এবং টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে অভিনয় করে নিজেকে একটি সম্পূর্ণ প্যাকেজ হিসেবে প্রমাণ করেছেন।

শাহিদ কাপুরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার শুধুমাত্র চলচ্চিত্রের মধ্যে থেমে নেই, তিনি ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড সঞ্চালনা এবং নাচের রিয়েলিটি শোগুলির বিচারক হিসেবেও পরিচিতি লাভ করেছেন। এই বহুমুখিতা এবং তার অভিনয়ের দক্ষতা তাকে শুধু ভারতেই নয়, বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় করেছে।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Back to top button