প্রাক-বীর্য থেকে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কত?

অনেকেই জানেন না যে প্রাক-বীর্য বা প্রি-কাম তরলেও কিছু পরিমাণ শুক্রাণু উপস্থিত থাকতে পারে, যার ফলস্বরূপ গর্ভধারণের সম্ভাবনা জন্মায়। যদিও এই সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ, তবে একেবারে এড়ানো যায় না। গবেষণায় পাওয়া গেছে যে প্রাক-বীর্যের তরলে শুক্রাণুর সংখ্যা সাধারণত কম হয়, কিন্তু গর্ভধারণ হওয়ার জন্য এটি যথেষ্ট হতে পারে।

প্রাক-বীর্য থেকে গর্ভধারণের সম্ভাবনা আরও বাড়তে পারে যদি সহবাস করার সময় ডিম্বাণু উৎপাদন হয়ে থাকে, কারণ শুক্রাণু স্ত্রী শরীরে প্রায় পাঁচ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে সক্ষম। তাছাড়া, হোম প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিট সাধারণত ঋতু বন্ধ হওয়ার ১০ দিন পর সঠিক ফলাফল দেয়।

অতএব, যেকোনো সন্দেহ থাকলে এবং বিশেষ করে যদি গর্ভনিরোধক ব্যবহার না করে সহবাস করে থাকেন, তবে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করাই সঠিক পদক্ষেপ হবে। প্রাক-বীর্যপাত বা প্রি-কাম তরলে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা কম হলেও একেবারে নেই নয়, তাই অবগত থাকা এবং সাবধান থাকা জরুরি।

Contents show

প্রিকাম কী?

প্রিকাম হল পুরুষের শরীরে যৌন উত্তেজনার সময়ে সৃষ্ট একটি প্রাকৃতিক ল্যুব্রিকেন্ট, যা যৌনমিলনের সময় ঘর্ষণ কমাতে সহায়তা করে এবং প্রজননের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রিকাম প্রায়ই প্রাক-বীর্যপাত নামেও পরিচিত।

প্রিকামের গঠন

প্রিকাম প্রধানত একটি পরিষ্কার এবং পাতলা তরল যা গ্লান্ডসারি কার্পাসে বিদ্যমান বুলবোরিউরেথ্রাল গ্রন্থি থেকে নির্গত হয়। যদিও এটি দেখতে স্বচ্ছ, কিছুটা আঠালো গঠন যেমন স্পার্মানুসমূহ সামান্য পরিমাণে থাকতে পারে। এই তরলে পানির পরিমাণ বেশি এবং এতে বিভিন্ন প্রোটিন মিশ্রিত থাকে, যা যৌনমিলনের সময় উত্তোলন বৃদ্ধি করে দেয়।

প্রজননে প্রিকামের ভূমিকা

প্রিকামের প্রজননে অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এটি প্রাথমিকভাবে একটি প্রাকৃতিক ল্যুব্রিকেন্ট হিসাবে কাজ করে যা যৌনমিলনের সময় ঘর্ষণ কমায় এবং যোনিপথে স্পার্মানুসহ সাইকোটিক ফ্লুয়িড প্রবেশের সহজতর পরিবেশ জন্ম দেয়। এটি নিশ্চিত করে যে স্পার্মগুলো যোনিপথে সহজে প্রবেশ করে এবং গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ায়।

আরও পড়ুনঃ  মাত্র ২৪ ঘণ্টায় ইম্পেটিগো দূর করার উপায়

প্রাক‌্বীর্যপাত ও বীর্যপাতের মধ্যে পার্থক্য

পুরুষ শরীরে প্রাক-বীর্য এবং বীর্যপাতের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ন পার্থক্য রয়েছে। এই পার্থক্য কেবল উপাদান এবং প্রাক্রিয়াকাণ্ডেই নয়, এর সময় ও ঘটনার উৎপত্তির মধ্যেও রয়েছে। প্রাক-বীর্য এবং বীর্যপাত উভয়েরই আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আমাদের এই অংশে বিশদভাবে আলোচনা করা হবে।

প্রিকামের উপাদানগুলি

প্রাক-বীর্যের অন্যতম অংশ হলো প্রিকাম। এটি সাধারণত যৌন উদ্দীপনার সময় ঊত্পাদিত হয় এবং অবশ্যই বীর্য নয়। প্রিকামের পরিমাণ ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হয়, কেউ কেউ ৫ মিলিলিটার পর্যন্ত প্রিকাম উৎপাদন করেন। প্রিকামের উদ্দেশ্য মূলত যৌনাঙ্গের মাধ্যমে স্খলনের পথ তৈরিতে সাহায্য করা। প্রাক-বীর্য একই সাথে কিছুটা স্বচ্ছ এবং লুব্রিকেন্টের মতো কাজ করে। তবে এটি লক্ষ্য করা জরুরি যে প্রিকামেও বীর্য উপস্থিত থাকতে পারে, যা গর্ভধারণের সম্ভাবনাকে বাড়াতে পারে।

বীর্যপাতের উপাদানগুলি

বীর্যপাতের সময় বীর্য নির্গত হয় যা স্পার্ম, সেমিনাল ফ্লুইড এবং অন্যান্য উপাদান মিশ্রিত করে। বীর্যপাতের সময় স্খলিত বীর্য প্রায়ই সাদা এবং গাঢ় হয়। বীর্যপাতে উৎপাদিত বীর্য সাণুর জন্য প্রয়োজনীয় সক্রিয় প্রধান উপাদান। সানুর উপস্থিতির কারণে বীর্যপাতের সময় গর্ভধারণের সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। যৌন মিলনের সময় এক মিলিলিটার বীর্যে প্রায় ১৫ মিলিয়ন থেকে ২০ মিলিয়ন শুক্রাণু থাকতে পারে।

সময় ও ঘটনার উৎপত্তির পার্থক্য

প্রাক-বীর্য সাধারণত যৌন উদ্দীপনার সময় নির্গত হয় এবং এটি যৌন মিলনে খেলানো হবার পূর্বে ঘটে। এটি যৌনাঙ্গের স্নিগ্ধতা ও পিচ্ছিলতা বাড়ানোর জন্য প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন হয়। অন্যদিকে, বীর্যপাত যৌন ক্রিয়াকলাপের চূড়ান্ত সময়কার ক্রিয়া এবং এটি সম্পূর্ণ যৌন উত্তেজনার পর ঘটে। প্রাক-বীর্য ঘটনার সময় প্রধানত যৌন মিলনের প্রস্তুতি হিসেবে কাজ করে, যেখানে বীর্যপাত যৌন মিলনের ফলস্বরূপ ঘটে থাকে।

How Likely Is It to Get Pregnant From Precum

প্রিকাম বা প্রি-ইজাকুলেট একটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে পুরুষদের শরীর থেকে কিছু তরল নির্গত হয়। এই তরলটি *বীর্যপাতের* আগে নির্গত হয় এবং এতে কিছু পরিমাণে শুক্রাণু থাকতে পারে। তাই প্রাক-বীর্য থেকে গর্ভধারণের সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

গবেষণায় দেখা গেছে যে ১১ জন অংশগ্রহণকারীর মধ্যে ২৭ জনের প্রি-ইজাকুলেট ফ্লুইডে *শুক্রাণুর উপস্থিতি* লক্ষ্য করা গেছে। ১০ জনের ফ্লুইডে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে গতি সম্পন্ন শুক্রাণু পাওয়া গেছে। আরও একটি ২০১৬ সালের গবেষণায় দেখা গেছে যে, মাত্র ১৬.৭% সুস্থ পুরুষের প্রি-ইজাকুলেট ফ্লুইডে সক্রিয় শুক্রাণু থাকে।

প্রি-ইজাকুলেটের *ফার্টিলিটি* বা উর্বরতা নির্ভর করে বিভিন্ন ব্যাক্তির শারীরবৃত্তীয় অবস্থার উপর। একে প্রায়ই ভুলে যায় যে প্রিকামের মাধ্যমে বাচ্চা হতে পারে। পরিসংখ্যানে দেখানো হয়েছে যে, পুরুষদের *প্রি-ইজাকুলেট ফ্লুইডের ফার্টিলিটি* নারীদের গর্ভধারণ করার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।

আরও পড়ুনঃ  কত মাসে বাচ্চা নড়াচড়া করে?

*প্রেগন্যান্সি চাঞ্চ ফ্রম প্রিকাম* সাধারণত প্রায় ২০% হতে পারে যদি প্রত্যাহার পদ্ধতির মাধ্যমে ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতির সম্পূর্ণ ব্যবহার না করায় সংক্রমণের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায় যা আক্রান্ত হওয়ার একটি অন্যতম কারণ হতে পারে। একটি গবেষণায় দেখানো হয়েছে যে, প্রত্যাহার পদ্ধতিতে গর্ভধারণের সম্ভাবনা প্রায় ২২%। অতিরিক্তভাবে যা জানা গেছে তা হলো এই পদ্ধতির ব্যর্থতা প্রায় ৪% যখন পুরোপুরি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয় এবং ২০% যদি সাধারণভাবে ব্যবহার করা হয়।

প্রাক-বীর্য থেকে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কতটুকু?

প্রাক-বীর্যপাত থেকে কার্যত গর্ভধারণের সম্ভাবনা ব্যপকভাবে গুরুতর হতে পারে। যদিও প্রাক কম তরলে শুক্রাণুর উপস্থিতি সাধারণত কম থাকে, কিছু পরিমাণ শুক্রাণু থাকতেই পারে যা গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়াতে পারে।

রিসার্চ ও অভিজ্ঞতা

বিভিন্ন রিসার্চে বলা হয়েছে যে প্রাক-বীর্যপাত থেকে গর্ভধারণের সম্ভাবনা প্রায় ১৫-২০% হতে পারে। যদিও প্রাক কম তরলে শুক্রাণুর সংখ্যা সাধারণ বীর্যপাতের তুলনায় কম, তবুও সেগুলি মহিলা যৌনাঙ্গে প্রবেশ করলে গর্ভধারণ ঘটাতে পারে। প্রায় ১০ দিন বাদে ঘরে বসে গর্ভধারণের পরীক্ষা করলে সঠিক ফল পাওয়া যায়। যেকোনো আরাম বা পোড়া অনুভূতি থাকলে চিকিৎসকদের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

সাধারণ ভুল ধারনা

প্রাক-বীর্যপাত সম্পর্কিত কিছু সাধারণ মিথ বা ভুল ধারণা রয়েছে। পুল-আউট পদ্ধতি ব্যবহার করে অনেকে বেশ নিরাপদ মনে করেন, কিন্তু এটি সত্য নয়। প্রাক-বীর্যপাত থেকে গর্ভধারণের মিথ বোঝাতে পারে যে তরলে শুক্রাণু থাকতে পারে যা গর্ভধারণ ঘটাতে সক্ষম।

তাহলে কি বলা যায় যে প্রাক-বীর্য থেকে গর্ভধারণের সম্ভাবনা নেই? সম্পূর্ণরূপে নয়। বারবার গবেষণা এবং প্রতিবেদনে এটি নিশ্চিত করা হয়েছে যে প্রাক-বীর্য তরলে শুক্রাণুর উপস্থিতি থাকতে পারে এবং তার ফলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকতে পারে।

প্রি-ইজাকুলেশন ফ্লুইডের মধ্যে শুক্রাণুর উপস্থ�

প্রিকাম বা প্রি-ইজাকুলেশন ফ্লুইডের মধ্যে শুক্রাণুর উপস্থিতি নিয়ে নানা মতামত ও গবেষণা হয়েছে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রিকামের মধ্যে শুক্রাণু উপস্থিত থাকতে পারে, যা গর্ভধারণের কারণ হতে পারে।

একটি ছোট আকারের ২০১৩ সালের একটি গবেষণায় পাওয়া গেছে যে ৪১% অংশগ্রহণকারীর প্রিকামে শুক্রাণুর উপস্থিতি ছিল, যার মধ্যে ৩৭% ছিল গতিশীল। একইভাবে, ২০১৬ সালের আরেকটি গবেষণায় প্রিকামে সুস্থ শুক্রাণু প্রায় ১৭% ক্ষেত্রে পাওয়া গেছে। এছাড়াও, বহু গবেষণায় ইঙ্গিত দেয় যে প্রচুর সংখ্যক পুরুষের প্রিকামে শুক্রাণু থাকতে পারে। বিশেষত, প্রায় ৪০% পুরুষের প্রিকামে শুক্রাণু পাওয়া যায়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মত অনুযায়ী (WHO), সঠিক এবং নিয়মিত কনডম ব্যবহার গর্ভধারণ এবং এসটিআই প্রতিরোধ করতে কার্যকরী। তবে কনডমেরও একটি ব্যর্থতার হার আছে। আরও জানা যায় যে প্রায় ২০% নারী প্রিকামের মাধ্যমে গর্ভধারণের ঝুঁকিতে থাকতে পারেন, বিশেষত যদি তারা কেবলমাত্র প্রত্যাহার পদ্ধতির উপর নির্ভর করেন।

আরও পড়ুনঃ  গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়?

গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক হলো, গর্ভধারণ প্রতিরোধে শুধুমাত্র প্রত্যাহার পদ্ধতি বা প্রিকামের উপর নির্ভর না করে বরং বিশ্বস্ত জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করা। কারণ দীর্ঘমেয়াদি জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিগুলি যেমন IUD বা ইমপ্ল্যান্ট প্রায় ৯৯% পর্যন্ত কার্যকরী। এছাড়াও, জরুরী গর্ভনিরোধক যেমন ParaGuard IUD বা মর্নিং-আফটার পিল চরম পরিস্থিতিতে কার্যকর হতে পারে।

FAQ

প্রাক-বীর্য থেকে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কত?

প্রাক-বীর্য থেকে গর্ভধারণের সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত কম হলেও সম্পূর্ণ না। কিছু ক্ষেত্রে, প্রাক-বীর্যে শুক্রাণু উপস্থিত থাকতে পারে যা গর্ভধারণের কারণ হতে পারে।

প্রিকাম কী?

প্রিকাম একটি প্রাকৃতিক ল্যুব্রিকেন্ট যা যৌন উত্তেজনার সময় পুরুষের শরীরে উৎপন্ন হয়। এটি যৌনমিলনের সময় ঘর্ষণ কমাতে সাহায্য করে।

প্রিকামের গঠন কী?

প্রিকামের প্রধান উপাদান হলো জল, লবণ এবং বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন। এটি সাদাটে স্বচ্ছ তরল যা প্রোস্টেট গ্রন্থি থেকে নির্গত হয়।

প্রিকামের প্রজননে ভূমিকা কী?

প্রিকাম যৌনমিলনের সময় ল্যুব্রিকেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং শুক্রাণুর যোনিপথে বেঁচে থাকার ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

প্রাক‌বীর্যপাত ও বীর্যপাতের মধ্যে পার্থক্য কী?

প্রাক-বীর্যপাত হলো যৌন উত্তেজনার সময়ে বের হওয়া স্বচ্ছ তরল, যখন বীর্যপাত হলো যৌনমিলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে বের হওয়া সাদাটে, ঘন তরল যা শুক্রাণু বহন করে।

প্রিকামের উপাদানগুলি কী?

প্রিকামের উপাদানগুলির মধ্যে পানি, লবণ, এবং প্রোটিন থাকে। প্রাই কোপার্স গ্রন্থি থেকে এটি নির্গত হয়।

বীর্যপাতের উপাদানগুলি কী?

বীর্যপাতের উপাদানগুলির মধ্যে শুক্রাণু, প্রোস্টেট ফ্লুইড এবং সেমিনাল ভেসিকেল ফ্লুইড থাকে। এটি প্রজননের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

প্রিকাম ও বীর্যপাতের সময় ও ঘটনার উৎপত্তির পার্থক্য কী?

প্রিকাম যৌন উত্তেজনার প্রাথমিক পর্যায়ে উৎপন্ন হয়, যেখানে বীর্যপাত যৌনমিলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে ঘটে।

প্রাক-বীর্য থেকে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কতটুকু?

গবেষণা অনুযায়ী, প্রাক-বীর্যে শুক্রাণু থাকলে গর্ভধারণ সম্ভব হতে পারে। তবে প্রাক-বীর্যে শুক্রাণুর উপস্থিতি সাধারণত কম হয়।

প্রাক-বীর্য থেকে গর্ভধারণের সম্ভাবনা সম্পর্কে কোন রিসার্চ ও অভিজ্ঞতা আছে?

হ্যাঁ, কিছু গবেষণায় দেখা গেছে প্রাক-বীর্যে শুক্রাণু উপস্থিত থাকতে পারে এবং এর মাধ্যমে গর্ভধারণ সম্ভব। তবে এই সম্ভাবনা খুবই কম।

প্রাক-বীর্য থেকে গর্ভধারণের সম্ভাবনা সম্পর্কিত সাধারণ ভুল ধারণা কী?

একটা প্রধান ভুল ধারণা হলো প্রাক-বীর্যে কখনও শুক্রাণু থাকতে পারে না, যা ভুল। কিছু ক্ষেত্রে প্রাক-বীর্যে শুক্রাণু থাকতে পারে ও গর্ভধারণ ঘটতে পারে।

প্রি-ইজাকুলেশন ফ্লুইডের মধ্যে শুক্রাণুর উপস্থিতি সম্পর্কে কী জানা যায়?

প্রি-ইজাকুলেশন ফ্লুইডে সাধারণত শুক্রাণুর পরিমাণ খুবই কম থাকে, কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে উপস্থিতির সম্ভাবনা রয়েছে। তাই গর্ভধারণের ঝুঁকি থাকতে পারে।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button