বাড়িতে গলার ক্যান্সার পরীক্ষা করার উপায়

গলার ক্যান্সার একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা এবং প্রাথমিক পর্যায়ে এটি সনাক্ত করলে চিকিৎসা সহজ হয়। বাড়িতে গলার ক্যান্সার পরীক্ষা করার কিছু সহজ পদ্ধতি রয়েছে, যা আপনাকে প্রাথমিক সতর্কতা চিহ্নিত করতে সাহায্য করতে পারে। এই প্রবন্ধে, আমরা আলোচনা করব গলার ক্যান্সার সনাক্তকরণ এবং বিভিন্ন উপায়ে গলার ক্যান্সার পরীক্ষা কীভাবে করা যায়।

প্রথমত, আপনার গলার পেছনের দিকটি আয়নায় পরীক্ষা করুন। গলা পরীক্ষা করার সময় আপনি যদি কোনও অস্বাভাবিক বৃদ্ধি, লালভাব, বা ফোলা লক্ষ করেন, তবে এটি ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে। গলার ক্যান্সার পরীক্ষা করার জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হল নিজের গলার কণ্ঠস্বর শুনে কর্কশতা বা পরিবর্তণ চিহ্নিত করা। কণ্ঠস্বরের বিশিষ্ট পরিবর্তন বা দীর্ঘস্থায়ী কাশি কিছু সমস্যা নির্দেশ করতে পারে।

জিইআরডি (গ্যাট্রোএসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ) মূলত এক ধরনের পেটের রোগ হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি করেছে, যার প্রভাব সাধারণত অ্যাসিড ফ্লাক্সে ঘটছে। এই অবস্থাটি প্রায়শই খাদ্যের ফিরে আসা এবং পাচক রসের অ্মল প্রকৃতির কারণে ঘটে যা গলা এবং বুকে জ্বালাময় অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারে। যদি এই পরিস্থিতি বেশি সময় ধরে থাকে, তাহলে এটিও গলার ক্যান্সারের একটি সূচক হতে পারে।

যদিও এই প্রাথমিক পরীক্ষা সমূহ গলা ক্যান্সার সনাক্তের কিছু উপায় প্রদান করতে পারে, তবে নির্ভুল নির্ণয়ের জন্য অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তারের পরামর্শমতো নারীঙ্গোস্কোপি, এন্ডোস্কোপি বা বায়োপসি করা যেতে পারে, যা গলার ক্যান্সার সনাক্তকরণের আরও নির্ভুল পদ্ধতি।

নিয়মিত বাড়িতে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা এবং গলার ক্যান্সার পরীক্ষা করলে প্রাথমিক পরিস্থিতিতে সমস্যাটি ধরা পড়তে পারে, ফলে চিকিৎসা শুরু করার সময় পাবেন। এর ফলে গলার ক্যান্সার চিকিৎসার সাফল্যের হার বৃদ্ধি পাবে।

Contents show

গলার ক্যান্সার কি

গলার ক্যান্সার হল একটি স্বাস্থ্যের বিপজ্জনক অবস্থা যেখানে গলার নরম কোষের অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি ঘটে। এটি সাধারণত ভোকাল কর্ড, টনসিল, এবং এপিগ্লোটিসে শুরু হয়।

আরও পড়ুনঃ  কি খেলে ডায়াবেটিস দ্রুত কমে?

গলার ক্যান্সারের প্রধান কারণগুলি মধ্যে রয়েছে:

  • ধূমপান এবং তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার
  • অতিরিক্ত মদ্যপান
  • বেশি ওজন
  • চিকিৎসামূলক উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থান এবং জীবাণু সংক্রমণ

থ্রোট ক্যান্সার লক্ষণ মধ্যে রয়েছে:

  • গলা ব্যথা এবং দীর্ঘস্থায়ী কাশি
  • কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন এবং কর্কশতা
  • গিলতে অসুবিধা এবং ওজন হ্রাস

গলার ক্যান্সারের চিকিৎসা হিসাবে বিকিরণ থেরাপি, কেমোথেরাপি, এবং অস্ত্রোপচার ব্যবহার করা হতে পারে। এই চিকিৎসা পদ্ধতিগুলি রোগীর অবস্থার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়।

গলার ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এবং থ্রোট ক্যান্সার লক্ষণ পরিলক্ষিত হলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

গলার ক্যান্সারের প্রকারগুলি

গলার ক্যান্সারের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে যা প্রতিটি গলার বিভিন্ন অংশে উদ্ভব হয়। এই প্রকারগুলি নির্দিষ্ট লক্ষণ ও চিকিৎসা পদ্ধতির ভিন্নতা থাকতে পারে। নিচে গলার ক্যান্সারের সাধারণ প্রকারগুলি বর্ণনা করা হলো:

ফ্যারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার

ফ্যারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার ফ্যারিংসের মধ্যে ঘটে, যা গলার পিছনের অংশে অবস্থিত। এই ক্যান্সারের প্রকারগুলির মধ্যে আছে নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার, ওরোফ্যারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার, এবং হাইপোফ্যারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার। প্রতিটি প্রকারের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য এবং চিকিৎসার ধরণ রয়েছে।

লারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার

লারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার ল্যারিংক্স বা ভয়েস বক্সে ঘটে। এটি আবার তিনটি প্রকারে বিভক্ত, যেমন গ্লোটিক ক্যান্সার, সুপ্রাগ্লোটিক ক্যান্সার, এবং সাবগ্লোটিক ক্যান্সার। লারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার গলার শ্বাসপ্রশ্বাস এবং স্বরের উপর প্রভাব ফেলে।

স্কোয়ামাস সেল কার্সিনোমা এবং অ্যাডেনোকার্সিনোমা

গলার ক্যান্সারের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ প্রকার হল স্কোয়ামাস সেল কার্সিনোমা, যা গলার স্কোয়ামাস কোষে ঘটে। আরেকটি কম সাধারণ প্রকার হল অ্যাডেনোকার্সিনোমা, যা গ্রন্থির কোষে উদ্ভব হয়। উভয় প্রকারের বিভিন্ন উপসর্গ এবং চিকিৎসার পদ্ধতি রয়েছে যা নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

গলা ক্যান্সারের প্রাথমিক সতর্কতা লক্ষণ এবং লক্ষণগুলি

গলা ক্যান্সারের প্রাথমিক সতর্কতা লক্ষণগুলি দ্রুত শনাক্ত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের জীবনের মান উন্নত করার জন্য আগেভাগেই গলা ক্যান্সারের লক্ষণ অতিপ্রয়োজনীয়। চিকিৎসকদের পরামর্শ হলো নিচে উল্লেখিত লক্ষণগুলি মান্য করা এবং শীঘ্রই চিকিৎসা পরামর্শ নেওয়া:

কণ্ঠস্বরের কর্কশতা

কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন এবং কর্কশতা গলা ক্যান্সারের অন্যতম প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে। যদি কণ্ঠস্বর দীর্ঘ সময়ের জন্য কর্কশ থেকে যায় এবং সহজে সেরে না ওঠে তবে তা অত্যন্ত চিন্তার বিষয়। কণ্ঠের স্বাভাবিক পরিবর্তন ছাড়াও, কর্কশতা হলে দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ প্রয়োজন।

দীর্ঘস্থায়ী কাশি

দীর্ঘস্থায়ী কাশি গলা ক্যান্সারের আরেকটি লক্ষণ হতে পারে। এটি সাধারণ ঠাণ্ডা কিংবা অ্যালার্জির কাশির থেকে ভিন্ন। যদি কাশির সাথে রক্ত পড়ে বা কাশি নিয়ন্ত্রণে না থাকে, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ। গলা ক্যান্সারের লক্ষণ দ্রুত রাসায়নিক বা অন্যান্য পরিক্ষার মাধ্যমে নির্ণয় করা সমীচীন।

আরও পড়ুনঃ  ডায়াবেটিস আছে কিনা জানবেন কীভাবে

গলা ব্যাথা

গলা ব্যাথা গলা ক্যান্সারের অন্যতম প্রাথমিক লক্ষণ। যদি ব্যাথা দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং চিকিৎসায় সেরে না ওঠে তবে এটি গলা ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। ব্যাথা সাধারণত খাবার গিলতে অসুবিধা করে এবং কন্ঠস্বর পরিবর্তন ঘটাতে পারে। এটি অবিলম্বে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।

গিলতে অসুবিধা

গলা ক্যান্সারের আরেকটি প্রাথমিক লক্ষণ হচ্ছে গিলতে অসুবিধা। যদি আপনি খাবার বা পানি গিলতে সমস্যার সম্মুখীন হন, তবে এটি একটি নিশ্চিত লক্ষণ হতে পারে। কোনো কিছু গিলতে সমস্যা হওয়ার সাথে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া মঙ্গলজনক। গলা ক্যান্সার লক্ষণ দ্রুত শনাক্ত করা অপরিহার্য।

গলা ক্যান্সারের ঝুঁকির কারণগুলি

গলা ক্যান্সার একটি জটিল রোগ, এবং এর ঝুঁকির কারণগুলি বিভিন্ন রকম হতে পারে। প্রধান গলা ক্যান্সারের ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে শরীরের মধ্যে কিছু নির্দিষ্ট সংযোগ এবং অভ্যাস প্রভাব ফেলে। এগুলির বিস্তারিত বর্ণনা নিচে দেওয়া হল:

  1. ধূমপান: ধূমপানের অভ্যাস গলার ক্যান্সারের ঝুঁকি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করতে পারে। তামাক ধূমপানের ফলে মুখ, অন্ননালি, গলা, মস্তিষ্ক, মূত্রাশয়, বৃক্ক, যকৃৎ, পাকস্থলী, অগ্ন্যাশয়, কোলন, মলাশয় এবং জরায়ুর ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
  2. মদ্যপান: নিয়মিত মদ্যপানের অভ্যাসও গলার ক্যান্সার ঝুঁকি বাড়ায়। পুরুষদের জন্য দিনে দুটির বেশি এবং মহিলাদের জন্য দিনে একটির বেশি পানীয় গ্রহণ করা এই ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
  3. HPV ভাইরাস: হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস বা HPV-এ আক্রান্ত হওয়া গলার ক্যান্সারের একটি উল্লেখযোগ্য ঝুঁকির কারণ।
  4. জেনেটিক প্রবণতা: যদি পরিবারের কারও গলার ক্যান্সার থাকলে, তাদের সন্তানদের মধ্যে এই রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
  5. বয়স: গলা ক্যান্সারের ঝুঁকি সাধারণত ৬৬ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষদের মধ্যে বেশি হয়ে থাকে।

প্রাত্যহিক জীবনের অভ্যাস, যেমন ধূমপান ও মদ্যপান, ছাড়াও জেনেটিক প্রবণতা এবং ভাইরাস সংক্রমণের প্রভাব, গলা ক্যান্সারের ঝুঁকির কারণ হতে পারে। গবেষণা প্রদর্শন করেছে যে স্থূলত্বও গলা সহ বিভিন্ন ধরণের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সতর্কতার মাধ্যমে গলার ক্যান্সার ঝুঁকির সম্ভাবনা হ্রাস করা সম্ভব।

গলার ক্যান্সার কীভাবে নির্ণয় করা হয়

গলার ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি অত্যন্ত উন্নত হয়েছে। নির্ভরযোগ্যতা বাড়াতে ব্যবহৃত হয় ল্যারিঙ্গোস্কোপি, এন্ডোস্কোপি, ইমেজিং পরীক্ষা এবং বায়োপসি। এই পদ্ধতিগুলি গলার ক্যান্সারের সঠিক স্তর নির্ধারণ করতে সাহায্য করে, যা পরবর্তীতে সঠিক চিকিৎসা বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ল্যারিঙ্গোস্কোপি এবং এন্ডোস্কোপি

ল্যারিঙ্গোস্কোপির মাধ্যমে ডাক্তাররা সরাসরি গলার অভ্যন্তর দেখেন একটি ল্যারিঙ্গোস্কোপ ব্যবহার করে। এটি একটি দীর্ঘ, নমনীয় টিউব, যা গলার ভেতরে ঢুকিয়ে নিষ্কন্টক এলাকায় ক্যান্সার কোষের উপস্থিতি পরীক্ষা করা হয়। এন্ডোস্কোপিও অনুরূপ একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে গলার আরও গভীরে পরীক্ষা করা যায়।

আরও পড়ুনঃ  কলেস্টেরল কমাতে কত সময় লাগে?

ইমেজিং পরীক্ষা

ইমেজিং পরীক্ষা, যেমন সিটি স্ক্যান, এমআরআই, এবং পিইটি স্ক্যান, গলার ক্যান্সার নির্ণয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই পরীক্ষাগুলি শরীরের ভিতরে ক্যান্সার কোষের অবস্থান ও আকার নির্ধারণ করতে সাহায্য করে। ভারতবর্ষের ক্যান্সার সেন্টারগুলির প্রায় ৭০% রোগী সফলতার সাথে কেমোথেরাপি এবং রেডিয়েশন থেরাপি গ্রহণ করে, যা ইমেজিং পরীক্ষার মাধ্যমে করানো সম্ভব হয়।

বায়োপসি

বায়োপসি হলো গলার একটি অংশ থেকে ছোট্ট টুকরা নিয়ে পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করা। এই প্রক্রিয়াটি গলার ক্যান্সার নির্ণয়ের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি হিসেবে বিবেচিত হয়। এর সাহায্যে নির্ধারণ করা যায় কোনো টিউমার ম্যালিগন্যান্ট কিনা। বেঙ্গালুরুর কলম্বিয়া এশিয়া হাসপাতাল এই ধরনের নির্ভুল পরীক্ষা ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে এক বিশেষ নাম। এছাড়াও, হায়দ্রাবাদের অ্যাপোলো হাসপাতাল এশিয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও প্রাচীন হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত।

FAQ

বাড়িতে গলার ক্যান্সার কীভাবে পরীক্ষা করা যায়?

বাড়িতে গলার ক্যান্সার পরীক্ষা করার জন্য নিজেই নিয়মিতভাবে গলা পরীক্ষা করুন। কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন, দীর্ঘস্থায়ী কাশি, গলা ব্যাথা, গিলতে অসুবিধা এইসব লক্ষণ গলার ক্যান্সারের হতে পারে। তবে কোনো সন্দেহ থাকলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

গলার ক্যান্সার কী?

গলার ক্যান্সার হল গলার নরম কোষের অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি। এই ক্যান্সার মূলত ভোকাল কর্ড, টনসিল, এবং এপিগ্লোটিসে ঘটে। এটি ফ্যারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার, লারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার হিসেবে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

গলার ক্যান্সারের সাধারণ প্রকারগুলি কি কি?

গলার ক্যান্সারের মধ্যে প্রধানত তিনটি প্রকার রয়েছে: ফ্যারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার (ফ্যারিংসে ঘটে), লারিঞ্জিয়াল ক্যান্সার (লারিংক্স বা ভয়েস বক্সে ঘটে), এবং স্কোয়ামাস সেল কার্সিনোমা ও অ্যাডেনোকার্সিনোমা যা স্কোয়ামাস কোষে ঘটে।

গলার ক্যান্সারের প্রাথমিক সতর্কতা লক্ষণ এবং লক্ষণগুলি কী কী?

গলার ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণগুলি হলো কণ্ঠস্বরের কর্কশতা, দীর্ঘস্থায়ী কাশি, গলা ব্যাথা, এবং গিলতে অসুবিধা। এই লক্ষণগুলো দেখতে পেলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা অত্যন্ত জরুরি।

গলা ক্যান্সারের ঝুঁকির কারণগুলি কী কী?

গলার ক্যান্সারের মূল ঝুঁকির কারণগুলি হল ধূমপান, মদ্যপান, আক্রান্ত HPV ভাইরাস এবং জেনেটিক প্রবণতা। এইসব কারণগুলির কারণে গলার ক্যান্সারের সম্ভাবনা বাড়ে।

গলার ক্যান্সার কীভাবে নির্ণয় করা হয়?

গলার ক্যান্সার নির্ণয় করার জন্য ল্যারিঙ্গোস্কোপি এবং এন্ডোস্কোপি, ইমেজিং পরীক্ষা, এবং বায়োপসির মাধ্যমে নির্ণয় করা হয়। এই পরীক্ষাগুলো গলার ক্যান্সার সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে সাহায্য করে।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Back to top button