উইন্ডোজ ইউজার তৈরি করবেন যেভাবে – কমপ্লিট গাইড
আপনি কি জানেন, সঠিকভাবে উইন্ডোজ ইউজার তৈরি করা আপনার ডিভাইসের নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত সেটিংসগুলো নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে? এই ধারাবাহিক গাইডটি আপনার জন্যই, যেখানে আলোচনা করা হবে উইন্ডোজ ইউজার সেটআপ, উইন্ডোজ টিপস এবং আরো অনেক কিছু।
বাজারে পাইরেটেড উইন্ডোজের দাম যেখানে মাত্র ১০০ টাকার নীচে, সেখানে জেনুইন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের দাম ৮,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকার মধ্যে হতে পারে। কিন্তু পাইরেটেড উইন্ডোজ ব্যবহার করলে আপনার অনলাইন নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে এবং মাইক্রোসফটের আপডেটগুলো থেকে বঞ্চিত হতে পারেন।
সত্যিই, উইন্ডোজ সিস্টেমকে পুরোপুরি কার্যকরী রাখতে জেনুইন উইন্ডোজ কী খুবই গুরুত্বপূর্ণ। Media Creation Tool দ্বারা Microsoft সার্ভার থেকে সরাসরি Windows 10 বা 8.1 ডাউনলোড করলে আপনি পাবেন একটি ফ্রেশ এবং জেনুইন ইনস্টলেশন। গুগল ক্রোম এবং মাইক্রোসফট এজ ব্রাউজার ব্যবহার করে সঠিক ডাউনলোড লিঙ্কগুলো খুঁজে পাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হবে যা ইউজার এজেন্ট স্ট্রিং সেটিংসে পরিবর্তন এনে ডাইরেক্ট ডাউনলোড করতে সহায়তা করবে।
পাইরেটেড কপিগুলো উইন্ডোজ সার্ভারের সাথে আপনার যোগাযোগ ব্যাহত করতে পারে এবং জেনুইন কী চুরি হতে পারে। তাই, নিরাপদ অভিজ্ঞতার জন্য উইন্ডোজ ইউজার অ্যাকাউন্ট সেটআপে মনোযোগ দিন।
উইন্ডোজ ইনস্টলেশন এবং সেটআপ
উইন্ডোজ ইনস্টলেশন এবং সেটআপ প্রক্রিয়া নির্ভুলভাবে নিশ্চিত করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করা প্রয়োজন। আজকের দিনে, উইন্ডোজ ১০ ইনস্টল করার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় এবং ইনস্টলেশন প্রক্রিয়াটি সহজ করা হয়েছে। আইএসও ফাইল ব্যবহারের মাধ্যমে আপনিও সহজেই আপনার পিসিতে উইন্ডোজ ইনস্টল করতে পারবেন।
জেনুইন উইন্ডোজ ডাউনলোড করার পদ্ধতি
প্রথমত, আপনাকে জেনুইন উইন্ডোজ ডাউনলোড করতে হবে। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ মিডিয়া ক্রিয়েশন টুল ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি এটি করতে পারেন।
- এটি মাইক্রোসফটের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করুন।
- মিডিয়া ক্রিয়েশন টুল চালু করে আপনার পিসির জন্য উপযুক্ত আইএসও ফাইল তৈরি করুন।
- আইএসও ফাইল টির আকার প্রায় 4 জিবি হবে, তাই পর্যাপ্ত স্টোরেজ জায়গা নিশ্চিত করুন।
উইন্ডোজ ISO ফাইল বার্ন করা
আইএসও ফাইল ডাউনলোড করার পর আপনাকে এটি একটি বুটেবল ডিভাইসে বার্ন করতে হবে। সাধারণত, একটি ৮ জিবি বা তার বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন পেন ড্রাইভ এখানে প্রয়োজন হয়।
- পেন ড্রাইভটি সংযুক্ত করুন এবং মিডিয়া ক্রিয়েশন টুল ব্যবহার করে আইএসও ফাইলটি বার্ন করুন।
- উইন্ডোজ ইনস্টলেশনের জন্য এই বুটেবল পেন ড্রাইভ ব্যবহার করা হবে।
উইন্ডোজ ইনস্টলেশন ধাপসমূহ
একবার আপনি বুটেবল পেন ড্রাইভ তৈরি করে ফেললে, পরবর্তী ধাপগুলোতে আপনাকে উইন্ডোজ ইনস্টলেশন প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।
- পিসি চালু করুন এবং বুট মেনুতে প্রবেশ করুন (সাধারনত F2, F12, Del কী প্রেস করে)।
- বুট মেনু থেকে পেন ড্রাইভটি নির্বাচন করুন এবং Enter চাপুন।
- উইন্ডোজ সেটআপ স্ক্রিন প্রদর্শিত হবে, সেখানে ভাষা, সময় এবং কীবোর্ড পদ্ধতি নির্বাচন করুন।
- Install Now বাটনে ক্লিক করুন এবং উইন্ডোজ ইনস্টলেশন প্রক্রিয়া শুরু করুন।
- সহজেই পিসিতে উইন্ডোজ ১০ ইনস্টলেশন সম্পন্ন করুন।
উইন্ডোজ ইনস্টলেশন প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পন্ন করার ভিত্তিতে, আপনি আপনার নতুন অপারেটিং সিস্টেম চালু করতে সক্ষম হবেন এবং আরও নির্ভরযোগ্য ভাবে নিজের পিসি ব্যবহার করতে পারবেন।
উইন্ডোজ অ্যাকাউন্ট তৈরি
ভালো নিরাপত্তা এবং ব্যবহারের সুবিধার্থে, উইন্ডোজে বিভিন্ন ধরনের ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট তৈরি করা যেতে পারে। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করলে আপনি সহজেই একটি উইন্ডোজ অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটর এবং স্ট্যান্ডার্ড ইউজার
উইন্ডোজে সাধারণত দুটি প্রাথমিক ধরনের ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয়: অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অ্যাকাউন্ট এবং স্ট্যান্ডার্ড ইউজার অ্যাকাউন্ট। অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সিস্টেমে সমস্ত ধরনের পরিবর্তন করা যায়, যেমন নতুন সফটওয়্যার ইনস্টল বা গুরুত্বপূর্ণ সেটিংস পরিবর্তন। অন্যদিকে, স্ট্যান্ডার্ড ইউজার অ্যাকাউন্ট শুধুমাত্র স্বাভাবিক কাজের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এতে অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে যা ব্যাপক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
নতুন ইউজার অ্যাকাউন্ট যুক্ত করা
নতুন ইউজার অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করুন:
- প্রথমে Settings এ যান।
- Accounts সিলেক্ট করুন।
- Family & other users ট্যাব থেকে Add someone else to this PC এ ক্লিক করুন।
- নতুন উইন্ডোজ অ্যাকাউন্ট যোগ করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করুন, যেমন ব্যবহারকারীর নাম, পাসওয়ার্ড, পাসওয়ার্ড হিন্ট ইত্যাদি।
উল্লেখ্য যে, নতুন ইউজার অ্যাকাউন্টগুলি সাধারণত সীমিত অ্যাকাউন্ট হিসাবে তৈরি হয়, যার ফলে এই ইউজাররা সিস্টেমে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন বা অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করতে পারেন না।
মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট ব্যবহার
কিছু সুবিধার জন্য মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা হতে পারে। মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনি একাধিক ডিভাইসে সিঙ্ক করতে পারেন, মাইক্রোসফট স্টোর থেকে অ্যাপস ডাউনলোড করতে পারেন এবং অনলাইনে বিভিন্ন মাইক্রোসফট পরিষেবাগুলি ব্যবহার করতে পারেন।
একটি মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে:
- মাইক্রোসফটের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান।
- সাইন আপ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আপনার ইমেল আইডি এবং পাসওয়ার্ড পছন্দ করুন।
- সুরক্ষার জন্য একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্টটি শিশুদের পর্যবেক্ষণ এবং তাদের অনলাইন কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করতেও ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
How to Create Windows User
উইন্ডোজ ডিভাইসে নতুন ইউজার অ্যাকাউন্ট তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে বিভিন্ন প্রয়োজন অনুযায়ী ইউজার সেট আপ করতে। বিভিন্ন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে এই প্রক্রিয়াটা কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। এই উইন্ডোজ উপযোগী গাইডটি আপনাকে সহায়তা করবে কিভাবে সহজে নতুন ইউজার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারা যায়। মোটামুটি প্রতিটি অপারেটিং সিস্টেমে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অ্যাকাউন্ট লাগে নতুন ইউজার তৈরি করতে। উইন্ডোজ এক্সপি তে সাধারণত লিমিটেড অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে সুপারিশ করা হয়। আর, উইন্ডোজ ভিস্তা ও ৭ এ স্ট্যান্ডার্ড ইউজার টাইপ নির্ধারণ করা হয় একাউন্ট তৈরি করার সময়।
উইন্ডোজ ৮ এবং ১০ এ, আপনি স্ট্যান্ডার্ড ইউজার বা অ্যাডমিনিস্ট্রেটর, যে কোন অ্যাকাউন্ট টা তৈরি করতে পারেন। ইউজার সেট আপ করার সময়, কনফিগার করা যায় ইউজার একাউন্টকে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা স্ট্যান্ডার্ড ইউজার হিসেবে।
উইন্ডোজ কমান্ড প্রম্পট ব্যবহার করে একটি নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি করা যায় সাধারন পারমিশন সহ এবং স্পেসিফিক কমান্ড ব্যবহার করে এটিকে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর একাউন্টে পরিবর্তিত করা যায়। মাইক্রোসফটের পরামর্শ হল মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা, কারণ এটি ভাল নিরাপত্তা, সার্ভিসগুলো সমন্বয় এবং ডিভাইসগুলোর মাধ্যমে সুসংগত রাখে।
- উইন্ডোজ ১১ এ, একটি লোকাল অ্যাকাউন্ট কেবলমাত্র কমান্ড লাইন ব্যবহার করে তৈরি করা সম্ভব এবং মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট এই পদ্ধতিতে যোগ করা যায় না।
- পরিবারের সদস্যদের যুক্ত করা যায় উইন্ডোজ ডিভাইসে সেতাপ অ্যাপে ফ্যামিলি বিভাগ থেকে।
- অ্যাপ্লিকেশন্সের জন্য বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট যোগ করা সুপারিশ করা হয় সহজ ও দ্রুত সাইন ইন করার জন্য।
উইন্ডোজ ১০ এর মতো মোডার্ন ভার্সনগুলোতে, কাজ বা স্কুল অ্যাকাউন্টগুলো সংযুক্ত করা যায় আরো ভালো ফাইল, ইমেইল এবং অ্যাপ্লিকেশনের এক্সেসের জন্য। উইন্ডোজ উপযোগী গাইড অনুযায়ী নিরাপত্তার জন্য উইন্ডোজ ডিভাইসে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর সংখ্যা সীমিত রাখা উচিত।
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ব্যবহার
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার হল উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের একটি কেন্দ্রীয় উপাদান, যা ব্যবহারকারীদের ফাইল এবং ফোল্ডার ম্যানেজমেন্টের জন্য কার্যকরী সমাধান প্রদান করে। এক্সপ্লোরার ব্যবহার করে, আপনি সহজেই ফাইল এবং ফোল্ডারগুলি ব্রাউজ করতে, সাজাতে এবং পরিচালনা করতে পারবেন।
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারের গুরুত্ব
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারের ফাইল ম্যানেজমেন্ট অনেক সহজ হয়ে ওঠে। এটি ব্যবহার করে আপনার ডকুমেন্ট, ছবি, ভিডিও, এবং অন্যান্য ফাইলগুলো সাজিয়ে রাখতে পারবেন। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দ্রুত খুঁজে পাওয়ার জন্য উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার অপরিহার্য।
ফাইল এবং ফোল্ডার ম্যানেজমেন্ট টিপস
সঠিকভাবে ফাইল এবং ফোল্ডার ম্যানেজ করতে কিছু দক্ষ টিপস মেনে চলা উচিত:
- ফোল্ডার কাঠামো: পরিষ্কার ও অর্গানাইজড ফোল্ডার কাঠামো তৈরি করুন। প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো সুনির্দিষ্ট ফোল্ডারে রাখুন।
- নামকরণ এবং ট্যাগিং: প্রতিটি ফাইলের জন্য তথ্যবহুল নাম এবং ট্যাগ ব্যবহার করুন। এটি ফাইল খুঁজে পাওয়ার সময় বাঁচাবে।
- বেশি ব্যবহৃত ফোল্ডার পিন করা: দ্রুত অ্যাক্সেসের জন্য প্রায়শই ব্যবহার করা ফোল্ডারগুলোকে Quick Access-এ পিন করুন।
উন্নত ফাইল সার্চ করার পদ্ধতি
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে উন্নত সার্চ ফিচার ব্যবহার করে আপনি দ্রুত ফাইল খুঁজে পেতে পারেন। কিছু উল্লেখযোগ্য পদ্ধতি হল:
- ফাইল ফিল্টারিং: নির্দিষ্ট ফাইল টাইপ, তারিখ বা আকারের ভিত্তিতে ফাইলগুলি ফিল্টার করে খুঁজুন।
- সার্চ অপারেটর: অ্যান্ড, ওআর, নট অপারেটর ব্যবহার করে আপনার সার্চ আরও নির্দিষ্ট করুন।
- অ্যাডভান্সড সার্চ টুল: সক্রিয় করুন Advanced Search Tool যা একাধিক কন্ডিশনের ওপর ভিত্তি করে সার্চ করতে সক্ষম।
উইন্ডোজ ১০ এর নতুন ফিচারসমূহ
উইন্ডোজ ১০ এর নতুন ফিচারসমূহের মধ্যে বহু উদ্ভাবনী এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব ফিচার রয়েছে। এটি ব্যবহারকারীদের আরও স্মার্ট এবং সহজে কাজ করার জন্য উন্নত করা হয়েছে। উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারী বিশেষত স্টার্ট মেনু, কর্টনা, এজ ব্রাউজার, মাল্টিটাস্কিং এবং ভার্চুয়াল ডেস্কটপ নিয়ে অসংখ্য সুবিধা পাচ্ছেন।
উইন্ডোজ ১০ এর স্টার্ট মেনু আগের সংস্করণের চেয়ে আরও আধুনিক এবং উন্নত। এতে রয়েছে লাইভ টাইলস যা ব্যবহারকারীকে সাম্প্রতিক তথ্য এবং অ্যাপ্লিকেশনের আপডেট সরাসরি দেখায়। কর্টনা হল মাইক্রোসফটের ব্যক্তিগত ডিজিটাল সহকারী, যা ব্যবহারকারীকে বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে। আন্য ফিচারগুলোর মধ্যে রয়েছে স্মার্ট অনুসন্ধান এবং নির্দিষ্ট সময়-ভিত্তিক রিমাইন্ডার সেট করা।
এজ ব্রাউজার ব্যবহার করা
মাইক্রোসফট এজ ব্রাউজারটি উইন্ডোজ ১০ এ প্রেডেফিনড থাকে এবং এটি উন্নত নিরাপত্তা এবং দ্রুত ব্রাউজিং সুবিধা প্রদান করে। এজ ব্রাউজার দ্বারা আপনি সহজেই নোট তৈরি, পিডিএফ ফাইল দেখা এবং ওয়েব পেজ সংরক্ষণ করতে পারবেন। এর নতুন ফিচারগুলোর মধ্যে রয়েছে ইনবিল্ট অডিও রিডার এবং কাস্টোমাইজেবল প্রাইভেসি সেটিং।
মাল্টিটাস্কিং এবং ভার্চুয়াল ডেস্কটপ
উইন্ডোজ ১০ আরও প্রোডাক্টিভ এবং ইফেক্টিভ কাজের জন্য মাল্টিটাস্কিং এবং ভার্চুয়াল ডেস্কটপ ফিচার যুক্ত করেছে। ভার্চুয়াল ডেস্কটপ ফিচারটি একাধিক ডেস্কটপ তৈরি করতে এবং তাদের মধ্যে সহজেই স্বীচ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও উইন্ডোজ ১০-এর স্ন্যাপ অ্যাসিস্ট ফিচারটি মিটিপ্ল ফাইল এবং অ্যাপ্লিকেশন একসঙ্গে ব্যবহারের সুবিধা প্রদান করে, যাতে কাজের গতি ও দক্ষতা বাড়ে।