কিডনি স্টোন প্রতিরোধের উপায় – স্বাস্থ্য টিপস

কিডনি স্টোন, যা খনিজ এবং লবণ দিয়ে গঠিত হয়, কিডনির মধ্যে সৃষ্টি হয়ে তীব্র ব্যথা ও অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে। যদিও কিডনি স্টোনের কারণে আপনার দৈনন্দিন জীবনযাত্রা ব্যাহত হতে পারে, সঠিক প্রতিরোধক উপায় এবং স্বাস্থ্য টিপস অনুসরণ করে আপনি এগুলি প্রতিরোধ করতে পারেন এবং রেনাল স্বাস্থ্যে উন্নতি করতে পারেন।

পুরুষদের, গর্ভবতী মহিলা, ২০ থেকে ৫০ বছরের মানুষ, এবং যাদের কিডনিতে পাথরের পূর্ব ইতিহাস রয়েছে, তাদের মধ্যে কিডনি স্টোন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। পাথর গঠন রোধ করার একটি সর্বোত্তম উপায় হল নিজেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে হাইড্রেটেড রাখা, বিশেষ করে কঠোর ব্যায়ামের সময় বা ঠান্ডা আবহাওয়ায়।

একটি সাধারণ কারণ হিসেবে দেখা যায়, প্রস্রাবে পাথর গঠনকারী পদার্থ নির্গত হলে কিডনি স্টোন তৈরি হয়। কিছু ওষুধ, যেমন অ্যান্টাসিড বা মূত্রবর্ধক গ্রহণকারী লোকেরাও কিডনি স্টোনে আক্রান্ত হতে পারে। কিডনি স্টোনের কারণে তীব্র ব্যথা, রক্তের উপস্থিতি, মূত্রনালীতে সংক্রমণ বা প্রস্রাবে অসুবিধা হলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা অত্যন্ত জরুরি। গবেষণা দেখায় যে, ইউরিক অ্যাসিডের পাথর স্থূল ব্যক্তিদের মধ্যে সাধারণ এবং ওজন কমানোর মাধ্যমে এদের প্রতিরোধ করা যায়।

প্রতিরোধক উপায়ের মধ্যে অন্যতম হলো প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করা, যা আপনার কিডনি সুস্থ রাখতে সহায়ক। এছাড়াও, আপনি যদি মধু এবং তুলসির রসের মিশ্রণ পান করেন বা প্রতি সকালে এক গ্লাস টমেটো জুস খান, তবে এগুলি কিডনি স্টোন থেকে রক্ষা পেতে সহায়ক হতে পারে।

কিডনিতে পাথর কি?

কিডনিতে পাথর, যা রেনাল ক্যালকুলি হিসেবেও পরিচিত, খনিজ এবং লবণ থেকে গঠিত কঠিন পদার্থ। এই রোগটি সাধারণত কিডনির মধ্যে শুরু হয় এবং মেডিকাল তথ্য অনুযায়ী এটি মূত্রনালীর মধ্য দিয়ে চলার সময় তীব্র ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। বিভিন্ন আকার ও প্রকারে কিডনি পাথরের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

রেনাল ক্যালকুলি সাধারণত চারটি প্রধান ধরণের হতে দেখা যায়: ক্যালসিয়াম পাথর, স্ট্রুভাইট পাথর, ইউরিক অ্যাসিড পাথর এবং সিস্টাইন পাথর। কিডনি পাথরের প্রধান কারনগুলোর মধ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত পানি না পান করা, বেশি লবণ বা প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ এবং কিছু বিশেষ মেডিকাল অবস্থার সৃষ্টি।

আরও পড়ুনঃ  গনোরিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায়

মেডিকাল তথ্য থেকে জানা যায় যে, পুরুষদের মধ্যে কিডনি পাথরের সমস্যা মহিলাদের তুলনায় বেশি হয়। এছাড়াও, যাদের বয়স ২০ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে, তাদের মধ্যে এই সমস্যার প্রবণতা বেশি। কিছু ওষুধ, যেমন অ্যান্টাসিড এবং মূত্রবর্ধক ওষুধ, কিডনি পাথর গঠনের সম্ভাবনা বাড়াতে পারে।

সম্প্রতি আমেরিকার ন্যাশনাল কিডনি ফাউন্ডেশনের মতে, আনুমানিক প্রতি ১০০,০০০ মানুষের মধ্যে ২৭০ জন কিডনি পাথরে ভুগছে। তবে চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতির কারণে কিডনি পাথর সমস্যা এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণযোগ্য।

কিডনি পাথরের সমস্যা প্রতিহত করার অন্যতম উপায় হলো প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা এবং লবণ ও প্রোটিনের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা। মেডিকাল তথ্য মতে, দৈনিক প্রায় ২ থেকে ২.৫ লিটার পানি পান করলে কিডনি পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। এছাড়া কিছু প্রাকৃতিক উপাদান, যেমন লেবুর রস, আপেল সিডার ভিনেগার এবং তুলসির রস, কিডনি পাথর গঠনের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক হতে পারে।

অল্প কিছু সাধারণ পরিবর্তনের মাধ্যমে কিডনি পাথরের ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব। তাই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো এবং স্বাস্থ্যকর খাবারের অভ্যাস গড়ে তোলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

কিডনিতে পাথরের প্রকারভেদ

কিডনি পাথরের বিভিন্ন প্রকারভেদ আছে, এবং প্রতিটি পাথরের বিশেষ ধরণ কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য ও কারণের উপর নির্ভর করে গঠিত হয়। নিম্নে কিডনিতে পাথরের প্রকার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

ক্যালসিয়াম পাথর

ক্যালসিয়াম পাথর সবচেয়ে সাধারণ পাথরের প্রকার। এটি সাধারণত ক্যালসিয়াম অক্সালেট কিংবা ক্যালসিয়াম ফসফেট থেকে গঠিত হয়। অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম পরিবর্তে কিডনিতে পাথরের সৃষ্টি করে।

স্ট্রুভাইট পাথর

স্ট্রুভাইট পাথর প্রায়ই সংক্রমণের কারণে গঠিত হয়, বিশেষ করে মহিলাদের মধ্যে। এটি প্রশংসিত উপাদান হিসেবে ম্যাগনেসিয়াম, অ্যামোনিয়া এবং ফসফেট ব্যবহার করে বড় আকারের পাথর হিসাবে গঠিত হতে পারে।

ইউরিক অ্যাসিড পাথর

ইউরিক অ্যাসিড পাথর উচ্চমাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণের ফলে গঠিত হয়। এটি প্রায়শই এলকোহলিজম এবং গাউট পেশেন্টদের মধ্যে দেখা যায়, যখন ইউরিক অ্যাসিডের স্তর বেড়ে যায়।

সিস্টাইন পাথর

সিস্টাইন পাথর খুব কমন নয় এবং সাধারণত জেনেটিক্যালি পাসড হেরিডিটারি ডিজিজ সিস্টিনুরিয়ার কারণে গঠিত হয়। সিস্টাইন পাথরের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এটি শিশুদের মধ্যে ব্যাপকভাবে দেখা যায়।

সকল প্রকার কিডনি পাথরের নির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য ডাক্তারদের পরামর্শ মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ। নির্ধারিত খাদ্যাভ্যাস ও পর্যাপ্ত পানি পান করাও কিডনি পাথর প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।

কিডনি স্টোন প্রতিরোধের উপায়

কিডনি স্টোন প্রতিরোধের জন্য কিছু কার্যকরী পরামর্শ আছে যা অনুসরণ করা যেতে পারে। এগুলি শুধু কিডনি স্টোন প্রতিরোধ নয়, সামগ্রিক স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও উপকারী হতে পারে।

প্রচুর পানি পান করুন

প্রচুর পানি পান করা কিডনি স্টোন প্রতিরোধের অন্যতম কার্যকর উপায়। পর্যাপ্ত পানি পান করলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে, যা প্রস্রাবে মিনারেল ও লবণগুলি পাতলা করে দেয়। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান শরীরকে সুস্থ রাখতে এবং কিডনি স্টোন তৈরির ঝুঁকি কমাতে পারে। আমাদের হেলথ টিপস অনুযায়ী, একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির জন্য দৈনিক কমপক্ষে ৮ গ্লাস পানি পান করা উচিত।

আরও পড়ুনঃ  মুখের ফোলা কমানোর উপায়: সহজ টিপস

প্রস্রাবের রং নিরীক্ষণ করুন

প্রস্রাবের রং দেখে শরীরের হাইড্রেশন পর্যায় নির্ণয় করা যায়। হালকা হলুদ বা প্রায় স্বচ্ছ প্রস্রাবের রং ইঙ্গিত দেয় যে আপনি পরিপূর্ণভাবে হাইড্রেটেড আছেন। গাঢ় পীত রঙের প্রস্রাব দেখলে বুঝতে হবে যে পানি গ্রহণ কম হচ্ছে এবং এতে কিডনি স্টোন তৈরির ঝুঁকি বাড়ে। নিয়মিত প্রস্রাবের রং নিরীক্ষণ করা কিডনি স্টোন প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।

লবণ গ্রহণ সীমিত করুন

সোডিয়াম ইনটেক কিডনিতে পাথর তৈরির ঝুঁকি বাড়ায়। উচ্চ লবণ গ্রহণ প্রস্রাবে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বাড়ায়, যা কিডনিতে পাথর জমার একটি প্রধান কারণ। তাই কিডনি স্টোন প্রতিরোধে লবণ সীমিত করুন। বিশেষজ্ঞরা প্রস্তাবিত করেন দৈনিক সোডিয়াম ইনটেক ২৩০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত রাখা উচিত। এর বেশি সোডিয়াম হার্ট হেল্‌থ এর জন্যও ক্ষতিকর হতে পারে।

প্রক্রিয়াজাত খাবার, যেমন চিপস, প্রিজারভেটিভযুক্ত মাংস, এবং প্যাকেটজাত খাবারের মধ্যে লবণের পরিমাণ বেশি থাকে। এই ধরণের খাবার যতটা সম্ভব কম খান। অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ শুধুমাত্র কিডনি স্টোন নয়, হার্ট হেল্‌থ সমস্যারও কারণ হতে পারে। লবণ ব্যবহারে সজাগ থেকে আপনি সুস্থ রক্তচাপ বজায় রাখতে এবং কিডনি স্টোন প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারেন।

প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করুন, প্রায় ২ লিটার। পানির অভাবে কিডনির মধ্যে খনিজ পদার্থ জমা হয়ে পাথর তৈরি হতে পারে। পর্যাপ্ত জল খেলে প্রস্রাবের মাধ্যমে এই খনিজ পদার্থ বের হয়ে যায়, যা কিডনি স্টোনের ঝুঁকি কমায়। মনে রাখবেন, লবণ সীমিত করুন এবং প্রয়োজনীয় মাত্রায় জল পান করুন—এতে সোডিয়াম ইনটেক কম হবে এবং সুস্থ কিডনি বজায় থাকবে।

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান

কিডনিতে পাথর প্রতিরোধে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ক্যালসিয়াম খাবার শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়, তবে এর সঠিক মাত্রা গ্রহণ করা উচিত।

  • দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্য: ক্যালসিয়াম খাবার এর অন্যতম সেরা উৎস। প্রতিদিন তিনবার এ ধরনের খাবার গ্রহণ করতে পারেন।
  • বাদাম: বাদাম এবং বাদামজাত পণ্য অক্সালেট কমাতে সহায়তা করে। বিশেষ করে চিনাবাদামের পরিবর্তে কাঠবাদাম বেছে নিতে পারেন।
  • ছোলা এবং অন্যান্য শিমজাতীয় খাবার: এগুলো ক্যালসিয়ামে ভরপুর ও স্বাস্থ্যকর ডায়েটের অংশ হতে পারে।

অ্যাবেড অন্ত্রে ক্যালসিয়াম অক্সালেটের সাথে বন্ধ করে দিয়ে পাথর গঠন রোধ করতে পারে। তবে ক্যালসিয়াম সম্পূরকগুলির চেয়ে প্রাকৃতিক উৎস থেকে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা আরও ভালো।

এছাড়া, ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পাশাপাশি অক্সালেট কমানো এবং স্বাস্থ্যকর ডায়েট অনুসরণ করা উচিত। এতে আপনি কিডনিতে পাথরের ঝুঁকি কমাতে পারবেন এবং সার্বিকভাবে স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ  পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া কেন হয়?

উচ�-�েট খাবা� এড�ে চ�ন

কিডনি স্টোন প্রতিরোধে খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। বিশেষ করে উচ্চ-অক্সালেট খাবার এড়িয়ে চলা অত্যন্ত জরুরি। গবেষণায় দেখা গেছে যে কিছু নির্দিষ্ট খাবার, যেমন পালং শাক, বাদাম, চা এবং চকলেট, উচ্চ মাত্রায় অক্সালেট রয়েছে যা কিডনিতে পাথর গঠনের ঝুঁকি বাড়ায়।

বছরের পর বছর ধরে দেখা গেছে যে, নিয়মিত উচ্চ-অক্সালেট খাবার গ্রহণ করলে ক্যালসিয়াম অক্সালেট পাথর তৈরি হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন যে, প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস থেকে উচ্চ-অক্সালেট খাবার বাদ দিয়ে কিডনি স্টোন প্রতিরোধ করা সম্ভব। এছাড়া, যারা কিডনি স্টোনের সমস্যা বেশি ভোগেন, তাদের জন্য এটি একটি কার্যকর প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ।

আপনার ডায়েটে পরিবর্তন আনতে গেলে, সালাদে পালং শাকের পরিবর্তে লেটুস ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া বাদামের বদলে কিডনি-বান্ধব বিকল্প হিসেবে শস্য বা ফল গ্রহণ করা যেতে পারে। এই সহজ পরিবর্তনগুলোই কিডনিতে পাথর বানানো থেকে রক্ষা করতে পারে।

FAQ

কিডনি স্টোন কী?

কিডনি স্টোন খনিজ এবং লবণ দিয়ে গঠিত হয় যা কিডনির মধ্যে হতে পারে এবং ব্যথা ও অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে। এগুলি কিডনি পাথর বা রেনাল ক্যালকুলি হিসেবেও পরিচিত।

কিডনিতে পাথরের প্রকারভেদ কী কী?

কিডনিতে পাথরের বিভিন্ন প্রকারভেদ আছে, যেমন ক্যালসিয়াম পাথর, স্ট্রুভাইট পাথর, ইউরিক অ্যাসিড পাথর, এবং সিস্টাইন পাথর। প্রত্যেকের নির্দিষ্ট কারণ ও বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

কিডনি স্টোন প্রতিরোধে কী করতে হবে?

প্রচুর পানি পান করা কিডনি স্টোন প্রতিরোধের অন্যতম কার্যকর উপায়। এছাড়া, লবণ গ্রহণ সীমিত করা, ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া, এবং উচ�-�ক্স�েট খাবার এড়িয়ে চলা সহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা যায়।

কিডনি স্টোন হলে কোন ধরনের খাবার গ্রহণ করা উচিত?

কিডনি স্টোন প্রতিরোধে প্রচুর পানি পান করা এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। এছাড়া, ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন দই, বাদাম, ছোলা খাওয়া এবং অক্সালেট-যুক্ত খাবার যেমন পালং শাক, বিট, চকলেট এড়িয়ে চলা উচিত।

প্রচুর পানি পান করার উপকারিতা কী?

প্রচুর পানি পান করা কিডনি স্টোন প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকর উপায় একটি। জল প্রস্রাবের উপাদানগুলিকে পাতলা করে যা পাথর তৈরির প্রবণতা কমাতে পারে। প্রস্রাবের রং পর্যবেক্ষণ করে হাইড্রেশনের মাত্রা নির্ধারণ করাও জরুরি।

প্রস্রাবের রং নিরীক্ষণ করার উপায় কী?

হালকা হলুদ রং ইঙ্গিত করে যে আপনি পরিপূর্ণভাবে হাইড্রেটেড আছেন। গাঢ় হলুদ বা ত্তাগা রং প্রস্রাবে পানির অভাবে ইঙ্গিত করে এবং আরও পানি পান করা উচিত।

কেন বেশি লবণ গ্রহণ করা উচিত নয়?

উচ্চ সোডিয়ামের মাত্রা প্রস্রাবে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বাড়াতে পারে, এবং এটি কিডনি স্টোন তৈরির ঝুঁকি বাড়ায়। তাই আপনার খাবারের লবণ সীমিত করার মাধ্যমে এই ঝুঁকি হ্রাস করতে পারেন।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Back to top button