মাথায় আঘাত পরবর্তী চিকিৎসা

মাথায় আঘাতের পর চোটের চিকিৎসা কীভাবে করা উচিত তা জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি বছর প্রায় ৪২ মিলিয়ন মানুষ মৃদু ট্রমাটিক ব্রেন ইনজুরির শিকার হয়। এছাড়া, ৩ লক্ষ থেকে ১ লক্ষ মানুষ সারাবিশ্বে কনকাশনের জন্য চিকিৎসা গ্রহণ করে।

এত বিপুল সংখ্যক মানুষের মধ্যে সাধারণত রাস্তার দুর্ঘটনা থেকে হওয়া আঘাত ৬০% ক্ষেত্রেই দায়ী। অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে পড়ে যাওয়া এবং শারীরিক আঘাতও উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে।

কনকাশন এবং মাথায় আঘাত পরবর্তী সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে মারাত্মক ক্ষতির পরিমাণ কমানো সম্ভব। সঠিক সময়ে মাথায় চোটের চিকিৎসা শুরু না করলে এটি পরবর্তীতে গুরুতর পরিণতির দিকে যেতে পারে যার মধ্যে ডিমেনশিয়া পুজিলিস্টিকা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যা উল্লেখযোগ্য।

এমন অবস্থায়, সময়মতো রোগ নির্ণয় এবং প্রথমিক সহায়তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ ক্ষেত্রে মাথায় আঘাত পেলে পুরোপুরি বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়, যাতে মস্তিষ্কের টিস্যুতে লক্ষণীয় উন্নতি ঘটে।

মাথায় চোটের সঠিক চিকিৎসা নেওয়া জরুরি, যেমন হেলমেট ব্যবহার করা যেমন সাইকেল চালানোর সময় বা স্কেটিংয়ের সময়, যা ভবিষ্যতে বড় আঘাতের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।

মাথায় আঘাতের ক্ষেত্রে নাড়াচাড়া কম করা এবং পর্যাপ্ত সময় ধরে বিশ্রাম করা সাধারণত পরিপূর্ণ আরোগ্যের চাবিকাঠি হিসাবে গ্রহণ করা হয়।

Contents show

মাথায় আঘাতের সাধারণ লক্ষণ

মাথায় আঘাতের পরপরই কিছু সাধারণ লক্ষণ দেখা যায় যা ক্রমাগত অবস্থা বুঝাতে সহায়ক হতে পারে। নীচে এই ধরনের মুখ্য লক্ষণগুলো উল্লেখ করা হলো:

মাথা ব্যথা

মাথায় আঘাতের একটি প্রধান লক্ষণ হলো মাথা ব্যথা। এই ব্যথা অনেক সময় অল্প বা প্রচণ্ড হতে পারে। এটি সাধারণত আঘাতের পরপরই শুরু হয় এবং প্রাথমিক চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে। মাথা ব্যথা নিয়ে কোনো অবহেলা না করে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা নেওয়া উচিত।

মাথা ঘোরা

আঘাতের পরে অনেকেই মাথা ঘোরা অনুভব করতে পারেন। এটি সাধারনত অবস্থাগত পরিবর্তনের সময় ঘটে। মাথা ঘোরা সাধারণত আঘাতের সঙ্গে সঙ্গেই দেখা দেয় এবং এটি মস্তিষ্কের আঘাতের সংবেদনশীলতা নির্দেশ করে। চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা এখানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আরও পড়ুনঃ  বাইপোলার ডিসঅর্ডার কেন হয়? - কারণ ও তথ্য

অজ্ঞান হওয়া

আঘাতপ্রাপ্ত ব্যক্তি অনেক সময় অজ্ঞান হয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কে ক্ষতির গুরুতর লক্ষণ হতে পারে। অজ্ঞান হওয়া ব্যক্তিকে যত দ্রুত সম্ভব সঠিক চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া উচিত। তৎক্ষণাৎ চিকিত্সা করলে গুরুতর জটিলতা এড়ানো যেতে পারে।

মাথায় আঘাত হলে এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ও নির্দেশনা মেনে চলা স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন।

প্রাথমিক চিকিৎসা

মাথায় আঘাতের পর প্রাথমিক চিকিৎসা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিকভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা করা হলে এবং প্রাথমিক সহায়তা প্রদান করা হলে, তা অনেক ক্ষেত্রে জীবন রক্ষা করতে পারে। আহত অবস্থা অনুসারে উপযুক্ত বিশ্রাম এবং দ্রুত রোগ নির্ণয় নিশ্চিত করতে হবে।

বিশ্রাম

মাথায় আঘাতের পর বিশ্রাম নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে পর্যাপ্ত বিশ্রাম জটিলতা কমাতে সাহায্য করে এবং মস্তিষ্ককে স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরে আসতে সহায়তা করে। শরীরের সাথে মস্তিষ্কের সম্পূর্ণ বিশ্রাম দেওয়া উচিত, যা দ্রুত আরোগ্য প্রাপ্তিতে সহায়তা করে।

প্রথমিক সহায়তা

মাথায় আঘাতের পর প্রাথমিক সহায়তা প্রদান করতে জ্ঞান থাকা অত্যন্ত জরুরি। আহত ব্যক্তিকে স্থিতিশীল রাখুন এবং তাদের অবস্থা পর্যালোচনা করুন। চোখের ওয়াক্স টেস্ট এবং অন্যান্য প্রাথমিক সহায়তা প্রদান করে অবস্থা মূল্যায়ন করুন। খুব জরুরি প্রয়োজনে, দ্রুত অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন।

রোগ নির্ণয়

মাথায় আঘাতের পর তাওভাবেই রোগ নির্ণয় করা উচিত। প্রাথমিক সহায়তার পর দ্রুত চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে মাথায় আঘাতের প্রভাব পরীক্ষা করা উচিত। নিউরোলজিস্ট বা চিকিৎসক বিশেষ বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারেন, যেমন সিটি স্ক্যান অথবা এমআরআই, যা মস্তিষ্কের ক্ষতির মাত্রা নির্ধারণ করতে সহায়ক হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা এবং রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে অসুস্থতার ঝুঁকি কমানো সম্ভব।

প্রাথমিক ও মাধ্যমিক আঘাত

মাথায় আঘাতের ক্ষেত্রে দুটি মূল দিক রয়েছে – প্রাথমিক আঘাত ও মাধ্যমিক আঘাত। প্রাথমিক আঘাত হল আঘাতের পরপরই ঘটে যাওয়া সত্তার মানসিক ও শারীরিক অস্থিরতা। এর বিপরীতে, মাধ্যমিক আঘাত সময়ের সাথে বিকাশ ঘটে এবং প্রাথমিক আঘাতের পরিণামে সৃষ্টি হয়।

প্রাথমিক আঘাতের তাত্পর্য

প্রাথমিক আঘাত সাধারণত আঘাতের সময় বা সাথে সাথে ঘটে। এ ধরনের আঘাত তাৎক্ষণিকভাবে স্নায়ু বা মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে, যা বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতার সৃষ্টি করে। প্রাথমিক আঘাতের উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা যায় গলব্লাডারের পাথর বা পিত্তথলির পাথর ব্লকেজ যার কারনে পেট ও পিঠে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। এছাড়াও অ্যাপেন্ডিক্সে প্রদাহ হলে তীব্র ব্যথা প্রথমত পেট থেকেই উত্পন্ন হয়।

আরও পড়ুনঃ  চিরতরে শুষ্ক চোখ সারানোর উপায়

মাধ্যমিক আঘাতের কারণ

মাধ্যমিক আঘাত মূলত প্রাথমিক আঘাতের পরে সময়ের সাথে সাথে বিকাশ ঘটে। এটি ক্রমাগত মস্তিষ্কের প্রদাহ, রক্ত সঞ্চালনের সমস্যা বা অন্যান্য শারীরিক সংকটের ফলস্বরূপ ঘটে। পেটে ও পিঠে ব্যথা সহ বিভিন্ন সমস্যা যেমন অগ্ন্যাশয়ে ক্যান্সার, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ডিসঅর্ডার, এবং Fibromyalgia থেকে মাধ্যমিক আঘাত হতে পারে। মাধ্যমিক স্তরের এই ব্যথাগুলি পেট ও পিঠে উন্নত হয়ে পরবর্তী জীবনে উত্থান পায়।

প্রাথমিক আঘাত ও মাধ্যমিক আঘাতের সঠিক শনাক্তকরণ ও চিকিৎসা প্রয়োজন, যাতে দীর্ঘমেয়াদী কোনো জটিলতা সৃষ্টি না হয় এবং রোগীর পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করা যায়।

আঘাতজনিত মস্তিষ্কের আঘাত: কারণ ও প্রভাব

মস্তিষ্কের আঘাতের কারণগুলি প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে – দুর্ঘটনাজনিত এবং আঘাতজনিত প্রভাব। দুর্ঘটনাগুলির মধ্যে পড়ে যাওয়া, গাড়ি দুর্ঘটনা, বা কাজের বিভিন্ন জায়গায় নিরাপত্তার অনুপস্থিতি অন্তর্ভুক্ত। এর পাশাপাশি বিস্ফোরণ, খেলার মাঠে সংঘর্ষ বা শারীরিক আক্রমণও মস্তিষ্কের আঘাতের কারণ হতে পারে।

প্রতিদিন প্রায় ১৯০ জন আমেরিকান আঘাতজনিত প্রভাব সম্পর্কিত জটিলতায় প্রাণ হারান। বিশেষ করে যাঁদের বয়স ৬৫ বছরের উপরে, তাঁদের মধ্যে মৃত্যুর প্রধান কারণগুলো মধ্যে পড়ে যাওয়া সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। ২০২০ সালে এই কারণে ৩৬,০০০ এরও বেশি মৃত্যু ঘটেছে।

মস্তিষ্কের আঘাতের তাৎক্ষণিক প্রভাবের মধ্যে ঘন ঘন বমি বমি ভাব, অবসন্নতা, মাথা ঘোরা, ঝাপসা দেখা, বেহুঁশ হয়ে যাওয়া, অস্বচ্ছ বাচনভঙ্গি, অলসতা এবং মাথাব্যথা বা মাথায় চাপ অনুভব করা অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া, মানসিক লক্ষণগুলির মধ্যে আছে ইনসমনিয়া, অতিরিক্ত ঘুমানো, মনোযোগে ঘাটতি, স্মৃতিভ্রংশ, স্মৃতিশক্তি লোপ, বিলম্বিত প্রতিক্রিয়া এবং মনসংযোগের অভাব।

আচরণগত পরিবর্তনগুলি হিসেবে বিরক্তি, আক্রমণাত্মক আচরণ বা আবেগীয় কষ্ট দেখা দিতে পারে। পোস্ট-কনকাশন সিন্ড্রোম (PCS)-এর ক্ষেত্রে আঘাতের পর উপসর্গগুলি ঘন্টার পর ঘন্টা, এমনকি দিনের পর দিন অব্যাহত থাকতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে উপসর্গগুলি সপ্তাহ বা মাস জুড়ে স্থায়ী হতে দেখা যায়।

মস্তিষ্কের আঘাতের দীর্ঘমেয়াদী আঘাতজনিত প্রভাব এর মধ্যে গুরুতর মাথায় আঘাতের কারণে কয়েক মিনিট থেকে কয়েক দিন পর্যন্ত বেহুঁশ থাকা, পক্ষাঘাত বা মৃত্যুর সম্ভাবনা অন্তর্ভুক্ত। অনুপ্রবেশকারী আঘাতের ক্ষেত্রে তা তাৎক্ষণিক মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

শেষভাবে, পরপর একাধিক আঘাতের ফলে স্থায়ী মস্তিষ্কের ক্ষতি বা মৃত্যুয়ের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়, বিশেষত খেলার মাঠে সংঘর্ষ, ফুটবল, এবং অটো রেসিং-এর মতো স্পোর্টসগুলিতে এই ঝুঁকি বেশি থাকে।

বিশেষ করে আঘাতজনিত প্রভাবগুলি এনেকসময় মেরামত করা যায় না, তাই যথাসময়ে উপযুক্ত চিকিৎসা এবং সঠিক যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ঝুঁকির কারণ এবং জটিলতা

মাথায় আঘাতের বড় কারণগুলোর মধ্যে নিয়মিত শরীরিক কার্যকলাপ এবং খেলাধুলা উল্লেখযোগ্য। যেমন বক্সিং, ফুটবল, বা সাইক্লিং এ সরাসরি আঘাতের কারণে মাথায় আঘাত হতে পারে। তবে কিছু মাথায় আঘাতের ঘটনা অনুভূত না হলেও তা মানসিক বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

আরও পড়ুনঃ  তিল থেকে ক্যান্সার হবার আশংকা চিহ্নিতকরণের উপায়

ঝুঁকিপূর্ণ বয়স গোষ্ঠী

মাথায় আঘাত পাওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ ঝুঁকি রয়েছে শিশু এবং বৃদ্ধ বয়সীদের। শিশুদের ক্ষেত্রে সরাসরি আঘাত ছাড়াও খেলার সময় পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি। বৃদ্ধ বয়সে পড়ার এবং ভারসাম্য হারানোর কারণে মাথায় আঘাত পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মধ্যে, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি বছর প্রায় ২.৮ মিলিয়ন লোক মাথায় আঘাতজনিত কারণে চিকিৎসা নিতে আসে।

ডিমেনশিয়া পুজিলিস্টিকা

ডিমেনশিয়া পুজিলিস্টিকা, যা প্রায়শই বক্সারদের অবস্থার সাথে যুক্ত, এটি একটি গুরুতর মানসিক সমস্যা। এটি মূলত মস্তিষ্কের সামনের লোবের জটিলতার কারণে হয়। মস্তিষ্কে এরকম আঘাতের ফলে স্মৃতিভ্রংশ এবং অনিয়ন্ত্রিত আচরণের মতো লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

অন্যান্য মানসিক সমস্যা

মাথায় আঘাতের কারণে বিভিন্ন মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন, ব্যক্তির মানসিক পরিস্থিতি এবং সচেতনতার পরিবর্তন হতে পারে। ট্রমাটিক ব্রেইন ইনজুরি (TBI) প্রায়ই সংশ্লিষ্ট মানসিক রোগের জন্য প্রাথমিক কারণ হিসাবে কাজ করে, যা পরবর্তীতে বিভিন্ন মস্তিষ্কজনিত জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। শুধু তা-ই নয়, গ্লোবাল একটি গবেষণা অনুসারে, প্রতি বছর প্রায় ৬৯ মিলিয়ন মানুষ TBI তে আক্রান্ত হচ্ছে।

FAQ

মাথায় আঘাত পেলে কি করবেন?

মাথায় আঘাত পেলে দ্রুত বিশ্রামে যান এবং প্রথমিক সহায়তা নিন। অবস্থা গুরুতর হলে দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

মাথায় আঘাতের সাধারণ লক্ষণ কী কী?

মাথায় আঘাতের সাধারণ লক্ষণগুলি হল মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরা, এবং অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।

প্রাথমিক চিকিৎসা কি কি সামিল?

প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে বিশ্রাম, প্রথমিক সহায়তা, এবং দ্রুত রোগ নির্ণয় অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।

প্রাথমিক ও মাধ্যমিক আঘাত কি?

প্রাথমিক আঘাত হল যখন সরাসরি আঘাত হয়, এবং মাধ্যমিক আঘাত হল প্রাথমিক আঘাতের পরবর্তী প্রভাব যা সময় অনুসারে বাঁধিয়ে পারে।

মস্তিষ্কের আঘাতের কারণ এবং প্রভাব কি কি?

মস্তিষ্কের আঘাত দুর্ঘটনা, পড়ে যাওয়া, ও বিস্ফোরণের কারণে হতে পারে। এর প্রভাব অস্থায়ী ক্ষতি থেকে দীর্ঘমেয়াদী জটিলতা পর্যন্ত হতে পারে।

মাথায় আঘাতের ঝুঁকিপূর্ণ বয়স গোষ্ঠী কোনগুলো?

বিশেষ করে শিশু এবং বৃদ্ধরা মাথায় আঘাতে ঝুঁকিতে থাকে।

ডিমেনশিয়া পুজিলিস্টিকা কি?

ডিমেনশিয়া পুজিলিস্টিকা হচ্ছে একটি মানসিক সমস্যা যা দীর্ঘমেয়াদী মাথায় আঘাতের কারণে হতে পারে।

মাথায় আঘাতের অন্য মানসিক সমস্যাগুলি কি কি?

মাথায় আঘাতের কারণে বিভিন্ন মানসিক সমস্যা হতে পারে, যেমন ডিপ্রেশন, উদ্বেগ, বা PTSD।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Back to top button