উইন্ডোজ ১০ সেফ মোড থেকে বের হওয়ার উপায়

মানুষ প্রায়ই জানতে চান কিভাবে Windows 10 Safe Mode থেকে বের হওয়া যায়। এমন অবস্থায় থাকলে অনেক কাজ করা কঠিন হয়ে ওঠে এবং এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি সঠিকভাবে বের হওয়ার পদ্ধতি জানেন। বিশেষভাবে, যারা উইন্ডোজ ১০ নিয়ে কাজ করেন তাদের জন্য এটি একটি সাধারণ সমস্যা। এই নিবন্ধে আমরা আপনাকে ধাপে ধাপে বুঝিয়ে দিব কীভাবে সঠিকভাবে Safe Mode থেকে বের হতে হয়।

আপনি যদি Safe Mode থেকে বের হতে চান, তাহলে সঠিক পদ্ধতি জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি Windows 10 Safe Mode থেকে সহজভাবে এবং নিরাপদে বের হওয়ার পদ্ধতি। উইন্ডোজ ১০ টিপসের জন্য আমাদের সাথে থাকুন এবং নিরাপদে কাজ চালিয়ে যান।

সেফ মোড কি এবং কেন ব্যবহৃত হয়

উইন্ডোজ ১০ সেফ মোড হল একটি নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা, যা সিস্টেমের শুধুমাত্র অত্যাবশ্যকীয় ড্রাইভার এবং সফটওয়্যার লোড করে। এটি মূলত সিস্টেমের ত্রুটি অনুসন্ধান এবং মেরামতের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়। যখন সিস্টেমটি স্বাভাবিকভাবে চালু হতে ব্যর্থ হয় বা ক্রাশ হয়, তখন সেফ মোড ব্যবহার করে সমাধান করা যেতে পারে।

সেফ মোডের মৌলিক ধারণা

সেফ মোড হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে উইন্ডোজ সীমিত কাজকর্মের জন্য শুধুমাত্র অত্যাবশ্যকীয় উপাদানগুলি প্রকৃতিতে লোড করে। এটি Windows troubleshooting এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সিস্টেম রেজিস্ট্রি বা গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের সমস্যা হলেই সেফ মোড ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়।

সেফ মোডের ব্যবহারিক প্রয়োজনীয়তা

সেফ মোড প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে, এটি স্বাভাবিক মোডে আনইনস্টল করা সম্ভব না এমন সিস্টেম ড্রাইভার বা সমস্যাযুক্ত প্রোগ্রাম আনইনস্টল করার ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। সেফ মোড ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি কেবলমাত্র সিস্টেমের Safe Mode with Networking অপশানটি ব্যবহার করে ইন্টারনেট সংযোগ সক্ষম করতে পারেন, যা আপনাকে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ডাউনলোড ও ইনস্টল করার সুযোগ দেয়।

এই সেফ মোড ব্যাখ্যা মাধ্যমে আপনি সহজেই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন এবং সিস্টেমের বিষয়ে গভীর পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। এর মাধ্যমে সিস্টেমের ভাইরাস বা স্পাইওয়ার স্ক্যানও সম্ভবপর, যা সাধারণত স্বাভাবিক মোডে করা সম্ভব হয় না।

উইন্ডোজ ১০ এর এই সেফ মোড পদ্ধতি Windows troubleshooting এর জন্য অনেকটাই কার্যকরী এবং উপকারী, যা ব্যবহারকারীদের অনেক সমস্যার সমাধান করতে সহায়তা করে।

কীভাবে কম্পিউটার সেফ মোডে চলে যায়

অনেক সময় একটি কম্পিউটার কঠিন সমস্যায় পড়লে বা বড় কোন সিস্টেম ত্রুটি সনাক্ত হলে, এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেফ মোডে প্রবেশ করে। উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারীদের জন্য Windows 10 restart in Safe Mode, বিভিন্ন ধরনের সেফ মোড ট্রাবলশুটিং করতে সাহায্য করে। সঠিকভাবে কাজ করতে না পারার সময়, এই বিশেষ মোডটি সিস্টেমের মৌলিক ফাংশনগুলি চালু করে এবং অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলি বন্ধ রাখে। আসুন জানি কিভাবে কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বা স্বেচ্ছায় সেফ মোডে চলে যায়:

আরও পড়ুনঃ  উইন্ডোজ ১০ থেকে ফন্ট আনইনস্টল করার পদ্ধতি

স্বয়ংক্রিয় সেফ মোড প্রবেশ

উইন্ডোজ ১০ এর সেফ মোডে প্রবেশ দেখা যায় যখন কম্পিউটার মাস্টার বোরা বো ক্লাবুল বা হার্ডওয়্যার ইনষ্টাল করলে সুবিধা গ্রহণ করে। যেখানে Windows 10 restart in Safe Mode হবে মাধ্যমে, ইন্ভাপএ বা সমতুল্য সমস্যা গুরু কিন্তু বন্ধ বা বিরাট সিস্টেম ত্রুটি চিন্হিত করা হয়ে সেফ মোডে প্রবেশ করে পুরোযা সেফ মোড করার দিকে মত করে। এছাড়া, একটি বড় সফটওয়্যার ত্রুটি বা অপ্রত্যাশিত সিস্টেম ক্র্যাশ সেফ মোডকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালিত করতে পারে।

স্বেচ্ছায় সেফ মোড প্রবেশ

অন্যদিকে, ব্যবহারকারীরা নিজেই কম্পিউটারের Windows 10 restart in Safe Mode করতে পারে সেফ মোড ট্রাবলশুটিং বা অন্য কোন সমস্যার সংশোধনের জন্য। এদের মধ্যে অন্যতম পদ্ধতি হল System Configuration (msconfig) ব্যবহার করে, সেটিংস থেকে টাইপ করে বা লগ-ইন স্ক্রি টনি দিয়ি পদ্ধতিগুলি অন্তর্ভুক্ত করতে পারে যায়। এসব পদ্ধতির মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা নিজেরাই সিস্টেমকে সেফ মোডে নিয়ে আসতে পারেন এবং সমস্যার মূল কারণ খুঁজে বের করতে পারেন।

প্রথম অপশন: Cortana সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে

Cortana সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে Windows 10 এর সেফ মোড থেকে বের হওয়ার জন্য কিছু সহজ পদক্ষেপ আছে। Cortana ব্যবহার করতে, প্রথমে স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে Cortana সার্চ বারে যাবেন। সেখানে “System Configuration” টাইপ করে সার্চ করুন।

  1. System Configuration উইন্ডো ওপেন করুন এবং Boot ট্যাবে যান।
  2. “Safe boot” অপশনটি আনচেক করুন। এটি করতে হলে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ প্রিভিলেজ প্রয়োজন হতে পারে।
  3. অপশনগুলি আনচেক করার পর, অ্যাপ্লাই এবং ওকে ক্লিক করুন।
  4. পিসি পুনরায় চালু করুন।

এই প্রক্রিয়াটি Cortana সার্চ for Safe Mode অপশন এবং Windows 10 Help এর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। সাধারণত, Cortana সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারের অর্থ হলো দ্রুত সিস্টেম সেটিংস খুঁজে পাওয়া এবং সেফ মোড টিপস হাতে পাওয়া।

আপনার সিস্টেমের নিরাপত্তা বজায় রাখতে System Configuration থেকে সেফ মোড অপশন কনফিগার করা হতে পারে। Cortana search for Safe Mode অপশনটি ব্যবহারকারীদের জন্য অত্যন্ত সুবিধাজনক। Cortana সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে সহজে সেফ মোড টিপস পেতে এবং Windows 10 Help সেবা গ্রহণ করার মাধ্যমে আপনার কম্পিউটার ব্যবস্থাপনা করবেন।

How to Undo Safe Mode Windows 10

আপনার পিসিকে Safe Mode থেকে সাধারণ মোডে ফেরানো গুরুত্বপূর্ণ যদি আপনি স্বাভাবিকভাবে Windows 10 ব্যবহার করতে চান। Safe Mode থেকে বের হতে System Configuration-এর ভূমিকা অপরিহার্য।

System Configuration এর মাধ্যমে

Safe Mode থেকে বের হওয়ার জন্য, প্রথমে System Configuration Windows 10-এ অ্যাক্সেস করতে হবে। এটি করার জন্য:

  1. কিবোর্ডে Windows Key + R একসাথে প্রেস করুন।
  2. উঠে আসা Run ডায়ালগ বক্সে, msconfig টাইপ করুন এবং Enter চাপুন।
  3. System Configuration উইন্ডোতে যান এবং Boot ট্যাবটি নির্বাচন করুন।

Safe Boot অপশন অক্ষম করা

যখন আপনি System Configuration-এর Boot ট্যাবে থাকবেন, তখন Safe Boot অপশনটি খুঁজুন এবং এটি অক্ষম বা আনচেক করুন। এটি করলে আপনার পিসি পুনরায় চালু হবে এবং Safe Mode থেকে সাধারণ মোডে ফিরে আসবে।

  • Safe Boot অপশন অক্ষম করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যদি আপনি স্বাভাবিকভাবে Windows 10 চালাতে চান।

Safe Mode প্রয়োজন হলে, সবসময় আপনি আবার এটিতে চলে যাচ্ছেন। তবে, পিসির স্বাভাবিক কার্যাবলী পুনরায় চালাতে Safe Boot আনচেক করাটা অপরিহার্য।

আরও পড়ুনঃ  উইন্ডোজ ৭ এ ডিসপ্লে টাইম সেট করার পদ্ধতি

আপনার পিসির দক্ষতা ও স্থায়িত্ব বজায় রাখতে System Configuration Windows 10 এর প্রয়োজনীয় সেটিংসগুলি অনুসরণ করুন। Safe Mode থেকে বের হতে Undo Safe Mode নির্দেশাবলী মেনে চলুন এবং Disable Safe Boot অপশনটি সঠিকভাবে অক্ষম করুন।

দ্বিতীয় অপশন: রান কমান্ড ব্যবহার করে

কম্পিউটারকে সেফ মোড হতে স্বাভাবিক মোডে রিবুট করার জন্য সহজেই ব্যবহার করা যায় রান কমান্ড। Run command functions আপনাকে দ্রুত এবং কার্যকর ভাবে কম্পিউটার চালাতে সহায়তা করতে পারে। উইন্ডোজ ১০ এর Windows 10 tips জানলে এই পদ্ধতিতে আপনি উপকৃত হবেন।

  1. প্রথমে রান কমান্ড ওপেন করুন। এর জন্য আপনি কিবোর্ডের উইন্ডোজ কী এবং R কী একসাথে প্রেস করুন।
  2. রান কমান্ড ওপেন হলে, ডায়ালগ বক্সে ‘msconfig’ টাইপ করুন এবং এন্টার প্রেস করুন।
  3. সিস্টেম কনফিগারেশন উইন্ডো ওপেন হলে, Boot ট্যাবে যান।
  4. এখানে থেকে সেফ বুট অপশনটি খুঁজুন এবং সেটি আনচেক করুন।
  5. আনচেক করার পর, এপ্লাই এবং ওকে বাটনে ক্লিক করুন, তারপর কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।

এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করলে আপনি সহজেই আপনার পিসি সেফ মোড থেকে স্বাভাবিক মোডে স্থানান্তর করতে পারেন। Use Run command to exit Safe Mode করার এই পদ্ধতিটি বিশেষত দ্রুত এবং সহজ। উইন্ডোজের রান কমান্ড ব্যবহার করার জন্য এই ধরণের Windows 10 tips উল্লেখযোগ্য হারে কার্যকর।

পিসি পুনরায় চালু করার প্রয়োজনীয়তা

পিসি পুনরায় চালু করা শুধুমাত্র একটি সাধারণ কৌশল নয়, এটি কম্পিউটার মেইনটেন্যান্সের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। একটি Restart PC কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পন্ন করে যা সমগ্র সিস্টেমের কার্যক্ষমতা এবং স্থিতিশীলতা উন্নত করতে পারে। বিশেষত Windows 10 reboot করার মাধ্যমে কিছু সিস্টেম সমস্যার সমাধান সহজেই করা যায়।

শুরুর দিকে, পুনরায় চালু করা সিস্টেম মেমোরির সতেজীকরণ ঘটায় এবং অনাকাঙ্ক্ষিত মেমোরি লিক প্রতিরোধ করে। সিস্টেমে দীর্ঘ সময় ধরে চলমান প্রোগ্রামগুলো মেমোরি লিকের সৃষ্টি করতে পারে যা পিসির কর্মক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। এছাড়া, পুনরায় চালু করা ফাইল সিস্টেম এবং সফটওয়্যারের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র সমস্যাগুলো সমাধানে সহায়ক।

অনেক সময় Windows 10 reboot মাধ্যমে আপডেট ইনস্টলেশন, সিকিউরিটি প্যাচ এবং অন্যান্য সফটওয়্যার আপডেট স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পন্ন হয়। এছাড়া, পিসি পুনরায় চালু করার সময় BIOS এবং ফার্মওয়্যারের আপডেটগুলোও ঘটতে পারে, যা অধিক কার্যক্ষমতা নিশ্চিত করে।

সেফ মোড সমস্যা সংশোধনে পুনরায় চালু করা অপরিহার্য। সেফ মোডে প্রবেশ করার পর একটি Restart PC কম্পিউটারকে সাধারণ মোডে ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে, ফলে সিস্টেম ত্রুটিগুলো নির্ণয় ও সমাধান সহজ হয়।

নিয়মিত পিসি পুনরায় চালু করা একটি সুপরিচিত কম্পিউটার মেইনটেন্যান্স প্রক্রিয়া, যা সিস্টেমের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ। এটি নিশ্চিত করে যে আপনার কম্পিউটার সর্বদা সর্বোচ্চ কর্মক্ষমতায় চলমান থাকছে, এবং যে কোনও সিস্টেম ত্রুটি দ্রুত সমাধান হচ্ছে।

যদি প্রথম পদ্ধতি কাজ না করে: দ্বিতীয় বিকল্প

যদি প্রথম পদ্ধতিটি কাজে না আসে তবে উদ্বিগ্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। এখানে কিছু alternative methods পাওয়া যাবে যা আপনার কম্পিউটার সেফ মোড থেকে বের করতে সাহায্য করবে।

ব্যবহারকারী গাইডলাইন অনুসরণ

দ্বিতীয় পদ্ধতির ক্ষেত্রে, user guidelines মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমে সঠিক সময়ে “F8” চেপে ধরুন এবং বিভিন্ন বুট অপশন আসার জন্য অপেক্ষা করুন। এরপর “Repair Your Computer” বিকল্পটি নির্বাচন করুন। এই পদ্ধতিটি অনেক সময় সেফ মোড থেকে বের হতে সাহায্য করে। এছাড়াও, আপনি রান কমান্ড ব্যবহার করে “msconfig” লিখে এন্টার চাপুন এবং বুট ট্যাব থেকে সেফ বুট অপশন অক্ষম করুন।

আরও পড়ুনঃ  উইন্ডোজ ১০ থেকে নেটওয়ার্ক রিমুভ করার পদ্ধতি

চারিত্রিক ঝুঁকি

সেফ মোড থেকে বেরিয়ে আসার বিকল্প পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করতে গেলে কিছু risk of settings changes থাকতে পারে। যেমন: ভুলবশত সিস্টেম ফাইল পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে যা কম্পিউটারের কার্যক্ষমতায় প্রভাব ফেলতে পারে। তাই, আপনি যদি এই পদ্ধতিগুলি অনুসরণ করেন তাহলে অবশ্যই সঠিক নির্দেশিকা অনুসরণ করুন এবং কোনও ঝুঁকি থাকলে আগাম সতর্কতা অবলম্বন করুন।

অতএব, যদি প্রথম পদ্ধতি কাজ না করে, তবে এই alternative methods গুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন, তবে সর্বদা user guidelines অনুসরণ করে সচেতনভাবে কাজ করুন যেন কোনও risk of settings changes না হয়।

অফলাইন কাজ করার সুবিধা এবং সেফ মোড

অনেক সময় আমরা নেটওয়ার্ক সংযোগ ছাড়াই কাজ করতে বাধ্য হই। এমন পরিস্থিতিতে Offline work advantages বেশ কার্যকরী হতে পারে। ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াও অনেক কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব, যেমন: ডকুমেন্ট তৈরি, প্রেজেন্টেশনের উন্নয়ন, গ্রাফিক ডিজাইন ইত্যাদি। Working without network আমাদের ব্যাটারি সাশ্রয় করতে সাহায্য করে এবং সিস্টেম পারফরম্যান্স উন্নত করে।

Safe Mode benefits এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল এটি সিস্টেমের বুটিং পারফরম্যান্স আরও মজবুত করে এবং কম্পিউটারে ভাইরাস এবং ম্যালওয়ার আক্রমণ থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। সেফ মোড ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা সহজেই সমস্যার সমাধান করতে পারি যা নেটওয়ার্কে সংযুক্ত অবস্থায় করাটি অনেক সময় কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে।

  1. Captive portal detection: ৭,৪৮,৩৪১ occurrences
  2. “Secure Connection Failed” error message solution: ৬,৮১,৬৫২ instances
  3. Firefox warning on unsafe passwords: ২,৪০,৭৯৫ alerts
  4. Websites not displaying due to embedded content issues: ১,১৯,২৪৮ cases
  5. End of support for Firefox Reality: ১,১৮,৭৯১ notifications
  6. Firefox update needed: ১,০৪,৮৮৩ requests
  1. Installation of Firefox on Linux: ৭৫,৭৭১ installations
  2. Enhanced Tracking Protection in Firefox for desktop: ৬৯,২৬২ users affected
  3. Troubleshooting safe website loading errors: ৬৬,৯৫৯ inquiries
  4. Changing default browser in Windows 10: ৫৪,৮৯১ users seeking guidance
  5. Customizing Firefox controls, buttons, and toolbar: ৪৮,৭৮৬ customization requests

সুতরাং, Offline work advantagesSafe Mode benefits সম্পর্কে সচেতন থাকার মাধ্যমে আমরা আরো প্রোডাক্টিভ হতে পারি। নেটওয়ার্ক ছাড়াই কাজ করতে পারা আমাদের বর্তমান বিশ্বের চাহিদায় খাপ খাওয়াতে অত্যন্ত সহায়ক।

সমাপ্তি

উইন্ডোজ ১০ এর সেফ মোড থেকে বের হওয়ার এই গাইডটি আপনার জন্য অনেক কার্যকর হবে। এই গাইডটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন কীভাবে Cortana সার্চ ইঞ্জিন, System Configuration এবং রান কমান্ড ব্যবহার করে সহজে Safe Mode থেকে বের হয়ে আসা যায়। Safe Mode conclusion-এ একাধিক পদ্ধতি ও প্রয়োজনীয় টিপস দেওয়া হয়েছে যা আপনার জন্য অনেক সহায়ক হবে।

এই প্রক্রিয়াগুলি অনুসরণ করে আপনি সহজেই এবং নিরাপদে উইন্ডোজ ১০ এর Safe Mode থেকে বের হয়ে আসতে পারবেন। যদি প্রথম পদ্ধতি কাজ না করে, তবে দ্বিতীয় বিকল্পগুলি প্রচুর ব্যবহারিক গাইডলাইন এবং চারিত্রিক ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করবে।

এই গাইডের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন, কিভাবে পিসি পুনরায় চালু করার মাধ্যমে একটি কার্যকরী সমাধান খোঁজা যায়, যা আপনার Windows 10 guide সম্পূর্ণ করবে। এই ধাপে ধাপে নির্দেশনাগুলি আপনার Safe Mode conclusion এবং Safe Mode থেকে বের হওয়া আরও সহজ এবং নিরাপদ করবে।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Back to top button