সোনালী ব্যাংক পিএলসি

সোনালী ব্যাংক পিএলসি, বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং প্রধান সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক, ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই ব্যাংকটি দেশের সাধারণ জনগণ থেকে শুরু করে বৃহত্তর ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান পর্যন্ত সকলের কাছে প্রচুর আর্থিক সেবা প্রদান করে। এছাড়াও, সোনালী ব্যাংক বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে আস্থাশীল ব্যাঙ্কিং সুবিধা প্রদান করে চলেছে।

বাংলাদেশের বৃহত্তম ব্যাংক হিসেবে, সোনালী ব্যাংক পিএলসি বিভিন্ন আর্থিক সেবার মধ্যে প্রয়োজনীয় গৃহঋণ, ব্যাবসায়িক ঋণ, এবং গাড়ির ঋণ প্রভৃতি সুবিধা প্রোভাইড করে থাকে। ২০১৮ সালে এই ব্যাংকটির মোট আয় ছিল ৪৫.৬১ বিলিয়ন টাকা যা মার্কিন $৩৮০ মিলিয়ন এর সমতুল্য। পাশাপাশি, ব্যাংকটির ২০১৮ সালের নিট আয় ছিল ২.৩২ বিলিয়ন টাকা এবং মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ১,৩০৭.৭৫ বিলিয়ন টাকা।

Contents show

সোনালী ব্যাংক পিএলসি এর ইতিহাস

বাংলাদেশের ব্যাংকিং জগতে সোনালী ব্যাংক পিএলসি-এর গুরুত্ব অনস্বীকার্য। এই প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক ইতিহাস তৈরি হয়েছে দেশের আর্থিক বিকাশ এবং ব্যাংকিং সংস্কারের মধ্য দিয়ে। ব্যাংকটি ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তখন থেকেই ক্রমান্বয়ে বিস্তৃতি লাভ করেছে।

১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠা

১৯৭২ সালে সোনালী ব্যাংক পিএলসি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং রাজধানী ঢাকার মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় মূল দপ্তর স্থাপন করা হয়। সেসময় ব্যাংকের প্রদত্ত পুঁজির পরিমাণ ছিল মাত্র ৩ কোটি টাকা। আর্থিক বিকাশ এবং সামাজিক কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে এটি।

ব্যাংক কোম্পানি লাইসেন্স প্রাপ্তি

সোনালী ব্যাংক ১৯৭৯ সালে ব্যাংক কোম্পানি লাইসেন্স লাভ করে এবং তার পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন ব্যাংকিং সংস্কার ও নির্মাণমূলক কাজ শুরু করে। বর্তমানে ব্যাংকের বৈশ্বিক সম্পর্ক রয়েছে ৬১৭টি বিদেশি ব্যাংক ও এক্সচেঞ্জ হাউস এর সাথে।

ডেভেলপমেন্ট ও সম্প্রসারণ

ব্যাংকটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ডেভেলপমেন্ট ও সম্প্রসারণ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। বর্তমানে সোনালী ব্যাংকের মোট ১২৩২টি শাখা রয়েছে, যার মধ্যে ১২৩০টি দেশীয় এবং ২টি বিদেশী শাখা। ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারী সংখ্যা ১৮,১৬৭ জন। ব্যাংক বিভিন্ন ঋণ প্রকল্পসহ ছাত্রবৃত্তি ও সামাজিক কল্যাণ কর্মকান্ড কার্যকর করে আসছে।

আরও পড়ুনঃ  বসুন্ধরা গ্রুপ

সোনালী ব্যাংকের পরিষেবা সমূহ

সোনালী ব্যাংক পিএলসি তাদের রিটেইল, কনজ্যুমার এবং ইসলামী ব্যাংকিং পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে দেশের আর্থিক চাহিদা পূরণে বিশাল ভূমিকা পালন করে আসছে। উন্নত প্রযুক্তি এবং বন্ধুত্বপূর্ণ গ্রাহক সেবা দ্বারা সমৃদ্ধ এসব পরিষেবা ব্যাংকটির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করছে।

রিটেইল ব্যাংকিং

রিটেইল ব্যাংকিং পরিষেবার মাধ্যমে সোনালী ব্যাংক ব্যক্তিগত গ্রাহকদের বিভিন্ন আর্থিক চাহিদা মেটানোর চেষ্টা করে। এর মধ্যে সঞ্চয়ী হিসাব, ফিক্সড ডিপোজিট, এবং বিভিন্ন ধরনের ঋণসেবা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (RTGS) এবং মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধাও রয়েছে যা প্রতিদিনের লেনদেনকে আরো সহজ এবং দ্রুত করতে সহায়ক। সোনালী ই-সেবা অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে গ্রাহকরা তাদের মোবাইল থেকে বিভিন্ন ব্যাংকিং লেনদেন সম্পন্ন করতে পারেন।

কনজ্যুমার ব্যাংকিং

কনজ্যুমার ব্যাংকিং সেবা প্রদানকালে সোনালী ব্যাংক গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের ব্যক্তিগত ঋণ প্রদান করে। এতে হোম লোন, কার লোন, এবং পার্সোনাল লোন অন্তর্ভুক্ত থাকে। মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস (MFS) এর মাধ্যমে গ্রাহকরা পেমেন্ট, ট্রান্সফার, এবং অন্যান্য ব্যাংকিং কার্যক্রম সহজে পরিচালনা করতে পারে। সরকারের সাথে যৌথ ট্রান্সেকশন সিস্টেমের (GTS) মাধ্যমে প্রচুর সংখ্যক লেনদেন পরিচালিত হয়।

ইসলামী ব্যাংকিং

ইসলামী ব্যাংকিং পরিষেবা সোনালী ব্যাংকের অন্যতম জনপ্রিয় সেবা। শরিয়াহ-সম্মত এই সেবার মধ্যে মুদারাবা এবং মুশারাকা ভিত্তিক বিনিয়োগ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এ সেবার মাধ্যমে গ্রাহকরা বিনিয়োগ ও সঞ্চয়ের ক্ষেত্রে শরিয়াহ অনুযায়ী ব্যাংকিং সুবিধা গ্রহণ করতে পারেন। এছাড়াও ইসলামী ব্যাংকিং সেবা অন্তর্ভুক্ত করে সাস্টেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (SDG) অর্জনের লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে সক্ষম করে।

Sonali Bank Plc এর নতুন নামকরণ

সোনালী ব্যাংক সম্প্রতি তাদের নাম পরিবর্তন করে সোনালী ব্যাংক পিএলসি করেছে। এই নাম পরিবর্তনের মূল কারণ ব্যাংকের কোম্পানি আইন ২০২০ এর সংশোধনী অনুযায়ী পাবলিক সীমিতদায় কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি লাভ করা।
বাংলাদেশে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির নাম শেষে “পিএলসি” যুক্ত করার দাবি করা হয়েছে।

পিএলসি পরিচিতির পরিবর্তন

সোনালী ব্যাংক লিমিটেড থেকে সোনালী ব্যাংক পিএলসি নামকরণ প্রসঙ্গে নানা কার্যক্রম চালানো হয়েছে। নাম পরিবর্তন করতে হয় নানা ধরনের আইনি কার্যাবলীর মাধ্যমে, যার মধ্যে ছিল

  • নতুন নামের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন প্রাপ্তি।
  • নাম পরিবর্তনের জন্য নির্দিষ্ট নথিপত্র বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া।

শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন

নতুন নামকরণ প্রক্রিয়ায় শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এই পরিবর্তনের জন্য বিশেষ সাধারণ সভা বা বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন দরকার হয়। শেয়ারহোল্ডার অনুমোদন প্রক্রিয়াটি স্বচ্ছতা ও প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যত উন্নয়নের জন্য নির্বাহী কর্মকর্তারা উদ্ভাসিত করে।

আরও পড়ুনঃ  চলতি মূলধন কি?

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিপত্র

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিপত্র অনুযায়ী সব ব্যাংককে নামকরণ পরিবর্তনের অনুমতি নিতে হয়। সোনালী ব্যাংক পিএলসি নামকরণ প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সকল প্রয়োজনীয় অনুমোদন নেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তটি ব্যাংকের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।বাংলাদেশ ব্যাংক এর এই সিদ্ধান্তের ফলে জনস্বার্থ ও ব্যবসায়িক পরিবেশ আরো সমৃদ্ধ হবে।

ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও পরিচালনা পর্ষদ

সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন। তার নেতৃত্বে পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা ব্যাংকের দৈনিক কার্যক্রম ও নীতিগত সিদ্ধান্ত পরিচালনা করছেন। এই পর্ষদে অভিজ্ঞ এবং যোগ্য ব্যক্তিরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন, যারা ব্যাংকের উন্নতি এবং প্রবৃদ্ধির জন্য কাজ করছেন।

মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী

মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার নেতৃত্ব, প্রজ্ঞা এবং অভিজ্ঞতার মাধ্যমে ব্যাংকটি আর্থিক খাতে একটি সুনাম অর্জন করেছে। তিনি পরিচালনা পর্ষদকে সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদান করে একে সাফল্যের শীর্ষে নিয়ে যাচ্ছেন।

অন্য পরিচালনা সদস্যগণ

সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে মোহাম্মদ আবু ইউসুফ, মতিউর রহমান এবং আনোয়ার হোসেনসহ আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ সদস্য রয়েছেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আবু ইউসুফকে তিন বছরের জন্য পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মুঠোফোন সরবরাহকারী মতিউর রহমান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সাথে সংযুক্ত এবং তার বিরুদ্ধে অভিযোগের অনুপ্রবেশ ঘটেছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক আনোয়ার হোসেনকে প্রধান করে একটি বিশেষ অনুসন্ধান কমিটি গঠিত হয়েছে। তারা সকলে একত্রে ব্যাংকের নীতি ও কর্মপ্রবাহ পরিচালনা করছেন এবং ব্যাংকের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছেন।

সোনালী ব্যাংকের শাখা বিস্তৃতির প্রেক্ষাপट

সোনালী ব্যাংক পিএলসি, বাংলাদেসের অন্যতম বৃহত্তম ব্যাঙ্ক হিসেবে দেশীয় ও বিদেশী শাখা মাধ্যে তাদের ব্যাংকিং বিস্তৃতি চালিয়ে যাচ্ছে। এই প্রসঙ্গে ব্যাংকের বিভিন্ন শাখার কার্যক্রম নিচে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো:

দেশীয় শাখা সমূহ

সোনালী ব্যাংকের প্রধানত সমগ্র বাংলাদেস জুড়ে বিস্তৃত দেশীয় শাখা রয়েছে যা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে। সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প এবং কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন খাতে বণ্টনের মাধ্যমে তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। গ্রাহকদের সুবিধার জন্য আধুনিকতম ব্যাংকিং সেবা প্রদান করা হয় যা ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে আরও সহজলভ্য হয়।

আরও পড়ুনঃ  মুকেশ আম্বানি

বিদেশী শাখা সমূহ

বিদেশীয় বাজার কভার করতে সোনালী ব্যাংকের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিদেশী শাখা রয়েছে। লন্ডন, নিউ ইয়র্ক, এবং সিঙ্গাপুরের মতো প্রধান শহরগুলোতে সোনালী ব্যাংক তাদের কার্যক্রম বিস্তার করেছে। প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য বিশেষ ব্যাংকিং সেবা প্রদান করাও এই বিদেশী শাখা সমূহের অন্যতম মুখ্য উদ্দেশ্য।

শাখার কার্যক্রম

সোনালী ব্যাংকের দেশীয় ও বিদেশী শাখা গুলি ব্যাংকের মূল কার্যক্রম পরিচালনা করে এবং নতুন ব্যাংকিং বিস্তৃতি নিশ্চিত করে। তাদের কার্যক্রমের মধ্যে অর্থ লেনদেন, ঋণ প্রদান, বিল পেমেন্ট এবং অন্যান্য সেবা অন্তর্ভুক্ত। এছাড়াও, ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম এবং ই-ওয়ালেট পরিষেবা সহ আধুনিক টেকনোলজি ব্যবহার করে গ্রাহকদেরকে আরও উন্নত সুবিধা প্রদান করছে।

ব্যাংকিং নীতি ও কৌশল

সোনালী ব্যাংক পিএলসি সবসময়ই তাদের ব্যাংকিং নীতি ও কৌশল উন্নত করার জন্য কাজ করছে। এর একটি প্রধান দৃষ্টিভঙ্গি হল ন্যাশনাল ইন্টিগ্রিটি স্ট্রাটেজি ও বাস্তবায়ন। এই উদ্যোগে স্থায়িত্ব এবং স্বচ্ছতার বৃদ্ধি সাধিত হয়েছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর কোয়ার্টারে একটি ইভেন্ট আয়োজন করা হয়েছিল, যার প্রধান লক্ষ্য ছিল জাতীয় অখণ্ডতা প্রচার করা। অনুষ্ঠানে অতিথিদের মধ্যে অংশগ্রহণ করেন বিভিন্ন ম্যানেজার, শাখার ম্যানেজার এবং ঋণ এবং আমানত গ্রহীতাগণ।

ন্যাশনাল ইনটেগ্রিটি স্ট্রাটেজি

ন্যাশনাল ইনটেগ্রিটি স্ট্রাটেজির ভূমিকা ব্যাংকের স্বচ্ছতা এবং নিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। সোনালী ব্যাংক পিএলসির সর্বশেষ পাবলিক হিয়ারিংয়ে ঢাকার পশ্চিম প্রধান কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের উপস্থিতি এটি আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলেছে। এই জাতীয় উদ্যোগ ব্যাংকের স্ট্রাটেজি এবং কৌশলকে আরও দৃঢ়ভিত্তিক করে তুলছে।

সার্ভিস প্রসেস সিম্পলিফিকেশন

সোনালী ব্যাংক তাদের সার্ভিস প্রসেস সিম্পলিফিকেশন নীতির মাধ্যমে দ্রুত এবং সহজসেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল গ্রাহকদের জন্য সহজ এবং দ্রুত প্রক্রিয়া তৈরি করা। ফলশ্রুতিতে, কমিউনিটি ব্যাংকিং এর প্রয়োজনীয়তা পূরণ হচ্ছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্যাংকিং খাতে খরচ কমিয়ে আনাও ছিল একটি প্রভাবশালী সিদ্ধান্ত। সরকার পরিকল্পনা করেছে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে অপারেটিং খরচ ৫৮.৭% এবং ২০২৬-২৭ অর্থবছরে ৫৮.৪% হ্রাস করার।

ডাচ্চা ও সম্প্রসারণ কৌশল

বিগত বছরে বৈশ্বিক এবং অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জের কারণে ব্যাঙ্কিং খাতে খরচ বেড়ে গিয়েছিল, কিন্তু সোনালী ব্যাংক তার ডাচ্চা ও সম্প্রসারণ কৌশল দ্বারা স্থির থাকার চেষ্টা করছে। সম্প্রতি তৃতীয় নৈতিকতা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়, যা ব্যাংকের অভিজ্ঞতা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়ন নিশ্চিত করে। এছাড়াও ব্যাংক সরকারী ক্রমবর্ধমানজগন্নাতে অবদান রাখছে, যার মাধ্যমে তাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Back to top button