গলব্লাডার কী? বিস্তারিত জানুন

দেহের ছোট অথচ গুরুত্ত্বপূর্ণ অঙ্গ গলব্লাডার, বা পিত্তথলি, অন্ত্রে হজমের জন্য প্রয়োজনীয় পিত্তরস সঞ্চয় এবং তা সঠিক সময়ে নিঃসৃত করে থাকে। মানব দেহের হজম প্রক্রিয়ায় এর অবদান অনুপরিহার্য। পিত্তথলির অস্বাভাবিক কার্যক্রম বা পিত্তরসের গঠনে পরিবর্তন সাধারণত পিত্তথলির পাথর নামে পরিচিত সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে যা বিভিন্ন উপসর্গ এবং জটিলতা নিয়ে আসে।

বাংলাদেশে গলব্লাডারের পাথর একটি প্রচলিত স্বাস্থ্য সমস্যা। স্থিতি বা জটিলতার উপর নির্ভর করে, তা চিকিৎসার জন্য কোলেসিস্টেক্টমি নামে পরিচিত অপারেশনের দিকে নিয়ে যেতে পারে যার খরচ প্রায় 50,000 INR থেকে 1,00,000 INR এর মধ্যে পড়ে। সুস্থতার পথে পিত্তথলির আলট্রাসাউন্ড এবং অন্যান্য পরীক্ষা ভূমিকা রাখে, এবং যথাসময়ে চিকিৎসা না নিলে জীবনহানির ঝুঁকি থাকতে পারে।

গলব্লাডারের পরিচিতি

গলব্লাডার, যাকে বাংলায় পিত্তথলি বলা হয়, আমাদের শরীরের পরিপাক তন্ত্রের একটি অপরিহার্য অঙ্গ। এটি প্রধানত পিত্ত সঞ্চয় ও নিঃসরণ করে থাকে, যা পাচন প্রক্রিয়াহজম প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে।

গলব্লাডারের অবস্থান

গলব্লাডারের অবস্থান যকৃতের ঠিক নিচে, ডান পাশে রয়েছে। এর সাথে যকৃত ও দ্বাদশান্ত্র সংযুক্তি রয়েছে, যা পিত্তথলির নালীর মাধ্যমে পিত্ত সঞ্চালন করে। এই অংশে পিত্ত প্রক্রিয়াকরণ ঘটে, যা হজম প্রক্রিয়ায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

গলব্লাডারের কাজ

গলব্লাডারের প্রধান কাজ হচ্ছে পিত্ত ধারণ ও পিত্ত নির্গমন করা। এই পিত্ত মূলতঃ খাদ্য থেকে চর্বি শোষণে সাহায্য করে, যা আমাদের পাচন প্রক্রিয়াকে সহজতর করে। পিত্তস্থলি পূর্ণ হলে এটি পিত্তনালীর মাধ্যমে দ্বাদশান্ত্রে পিত্ত প্রেরণ করে যা খাদ্যের চর্বি ভাঙতে সহায়তা করে।

গলব্লাডার এবং পিত্ত

গলব্লাডার ও পিত্তের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। পিত্তথলি লিভার থেকে নিঃসৃত পিত্ত সঞ্চয় করে এবং প্রয়োজনীয় সময়ে পিত্তনালীর মাধ্যমে এটি পাকস্থলীতে পাঠায়। এই পিত্ত হজমে সাহায্য করে বিশেষ করে চর্বি জাতীয় খাবার ভাঙ্গার ক্ষেত্রে। এর মাধ্যমে পিত্ত প্রক্রিয়াকরণ এবং পাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।

গলব্লাডার কিভাবে কাজ করে

গলব্লাডারের প্রধান কার্য হলো পিত্ত সঞ্চয় এবং তা যখন প্রয়োজন হয় তখন তা ছাড়া দেওয়া। এই প্রক্রিয়াটি খাদ্য পাচনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গলব্লাডারের ফাংশন অত্যন্ত জটিল এবং এর মাধ্যমে বিভিন্ন পদার্থের সমন্বয় ঘটে।

আরও পড়ুনঃ  পা ও পায়ের অবশতা থামানোর উপায়

পিত্ত প্রক্রিয়াকরণ

গলব্লাডার লিভার থেকে উৎপন্ন পিত্ত গ্রহণ করে এবং সঞ্চয় করে, যা চর্বি যুক্ত খাবারের হজমে সাহায্য করেপিত্ত সঞ্চয় প্রক্রিয়া যে কোনো অবস্থানে থাকা গলব্লাডারের জীবন্ত ক্রিয়াকলাপ। প্রয়োজন অনুযায়ী পিত্তরস অন্ত্রে প্রেরিত হয়, যা চর্বি ভাঙ্গনে সাহায্য করে।

খাদ্য পাচনে ভূমিকা

গলব্লাডারের পিত্ত রস ছোট অন্ত্রে পৌঁছে চর্বি থেকে পুষ্টি বের করে দেয় এবং হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। গলব্লাডারের ফাংশন কার্যকর ভাবে চলমান থাকা প্রয়োজন কারণ এটি হজম সাহায্য এর একটি মূল উপাদান। মানব দেহের জৈবিক ও রাসায়নিক কাঠামোতে গলব্লাডারের এন্জাইমগুলি খাদ্য পরিপাকের গতি বাড়ায় এবং স্বাস্থ্যকর পাচন প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে।

গলব্লাডারে পাথর

গলব্লাডারে পিত্তথলির পাথর সৃষ্টি হয়েছে বিভিন্ন কারণে, যা প্রধানত নির্ভর করে খাদ্যাভ্যাস, জেনেটিক প্রবণতা, ও শারীরিক অবস্থানের উপর। এই অবস্থার উপসর্গ ও চিকিত্সার মাধ্যমে যথাযথ ব্যবস্থাপনা করা সম্ভব।

গলব্লাডারের পাথরের কারণ

  • উচ্চ কোলেস্টেরল যুক্ত খাবার এবং অপর্যাপ্ত ফাইবার সেবন।
  • ওজন বৃদ্ধি এবং অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস।
  • গর্ভাবস্থা যা হরমোন পরিবর্তনের মাধ্যমে পাথর সৃষ্টি করতে পারে।
  • পারিবারিক ইতিহাস, যা জেনেটিক প্রবণতার একটি শক্তিশালী ইঙ্গিত দেয়।

লক্ষণ ও প্রতিকার

  • লক্ষণ: অতিরিক্ত গলব্লাডারের ব্যথা, পিত্তথলির পাথর থেকে উদ্ভূত মারাত্মক পেটের ব্যথা, বমি, এবং ডাইজেস্টিভ সমস্যা।
  • চিকিত্সা: প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিত্সায় ডাক্তার ওষুধের মাধ্যমে পাথর গলানোর চেষ্টা করেন, যদিও অধিকাংশ ক্ষেত্রে শল্য চিকিত্সা (ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি) প্রয়োগ করা হয়।
  • জটিলতা: যদি পিত্তথলির পাথর চিকিত্সা না করা হয়, তাহলে পিত্তপাথর জনিত প্রদাহ, পিত্তনালীর সংক্রমণ, এবং গ্যাংগ্রিন হতে পারে যা জীবন-হানিকর হতে পারে।

এই অবস্থায়, পিত্তথলির পাথরের উপসর্গ জানতে এবং দ্রুত চিকিত্সা নিশ্চিত করতে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।

গলব্লাডার রোগ

গলব্লাডার রোগ বহু ধরণের হতে পারে এবং তা বিভিন্ন উপসর্গ এবং নির্ণয়ের পদ্ধতির ভিত্তিতে প্রকাশ পায়। এর প্রতিষেধকতার পদ্ধতি এবং চিকিত্সার নির্দেশিকাগুলি পালন করে রোগীরা অনেকাংশে দ্রুত উন্নতির যোগাড় করতে পারে।

সাধারণ রোগের প্রকারভেদ

  • গলস্টোন: অন্যতম সাধারণ গলব্লাডার রোগ, যা পিত্তথলিতে ক্রিস্টালের সঞ্চার থে�্কে সৃষ্টি হয়।
  • কোলেস্টাইটিস: গলব্লাডারের প্রদাহ, যা সাধারণত পাথরের কারণে হয়ে থাকে।
  • পলাইপস: গলব্লাডারের দেয়ালে সৃষ্টি হওয়া অসাধারণ কোষের বৃদ্ধি।

রোগ নির্ণয়ের উপায়

রোগ নির্ণয় করতে চিকিত্�্সকরা বিভিন্ন মেডিকেল পরীক্ষা ব্যবহার করে থাকেন।

  1. আল্�্সাউন্ড: পিত্তথলিতে পাথর বা অন্যান্য জমাটি পদার্থ অনুসন্ধান করার জন্য।
  2. হিপাটোবিলিয়ারি ইম্যুন এসিনটিগ্রাফি (HIDA): পিত্তের প্রবাহের মান এবং পিত্তথলির কার্যক্ষমতা পরীক্ষা করার জন্য।
  3. লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা: উচ্চ কোলেস্টেরল মাত্রায় যা গলস্টোন সৃষ্টির জন্য দায়ী হতে পারে।
আরও পড়ুনঃ  ঘুম না আসলে করণীয় কি?

এই পরীক্ষাগুলোর মাধ্যমে গলব্লাডার রো�্�র উপসর্গ সনাক্ত করা সম্ভব হয় এবং তার যথাযথ চিকিত্সা নির্ধারণ করা হয়।

গলব্লাডার অপারেশন

গলব্লাডারের পাথর থাকলে, প্রায়শই ল্যাপারোস্কোপিক কলেসিস্টেক্টমি (ল্যাপারোস্কোপি পদ্ধতির মাধ্যমে গলব্লাডার সার্জারি) নামক প্রক্রিয়াটি একটি জনপ্রিয় এবং নিরাপদ চিকিত্�্সা পদ্ধতি হিসেবে গণ্য করা হয়। এই পদ্ধতিতে, চিকিত্�্সক ছোট চেহারার কয়েকটি চিহ্নের মাধ্যমে একটি ক্যামেরা এবং সার্জিকাল ইন্সট্রুমেন্ট গলব্লাডারে প্রবেশ করান, যা পাথর অপারেশন করা সহজ করে তোলে। এর ফলে রোগীর ব্যথা কম হয়, দাগ প্রায় অদৃশ্য থাকে এবং সেরে উঠতে সময় লাগে কম।

  • সাফল্যের হার: বাংলাদেশে ল্যাপারোস্কোপিক পদ্ধতিতে গলব্লাডারের পাথর সার্জারির সাফল্যের হার প্রায় 95%।
  • খরচ: গলব্লাডারের স্টোন অপারেশনের খরচ প্রায় 55,000 থেকে 70,000 টাকা পর্যন্ত হতে পারে, যা বিভিন্ন ফ্যাক্টর যেমন পাথরের সংখ্যা ও আকার, সার্জিকাল পদ্ধতি, চিকিত্�্সকের পরামর্শ ও অপারেশন ফি, ডায়াগনস্টিক টেস্ট, হাসপাতালে অবস্থান এবং পোস্ট-অপারেটিভ যত্ন অনুযা�্যী নির্ধারিত হয়।

এই অপারেশন পরবর্তী পুনরুদ্ধারের প্�্্রক্রিয়া সাধারণত দ্রুত এবং কম জটিল। অপারেশনের পর রোগীকে সাধারণত একদিন হাসপাতালে থাকতে হয় এবং বাড়ি গিয়ে সাধারণ কর্মকাণ্ডে ফিরতে পারেন এক সপ্তাহের মধ্যে। বাংলাদেশে Pristyn Care এর মতো হাসপাতালগুলো এই ধরনের চিকিত্�্সা পরিষেবা দিয়ে থাকে, যা উন্নত ল্যাপারোস্কোপিক এবং লেজার সার্জিকাল পদ্ধতি প্�্্রদান করে, যা আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্র খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন (FDA) দ্বারা অনুমোদিত।

গলব্লাডারের স্বাস্থ্য রক্ষা

আমাদের গলব্লাডার স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত ব্যায়াম পিত্তথলি সম্পর্কিত রোগ হ্রাস করতে পারে। আমরা কিভাবে আমাদের দৈনন্দিন অভ্যাস পরিবর্তন করে এই অঙ্গের যত্ন নিতে পারি তা নিম্নে বিবৃত হবে।

সঠিক খাদ্যাভ্যাস

  • উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাদ্য যেমন সম্পূর্ণ শস্য এবং তাজা ফলমূল নিয়মিত গ্রহণ করা। এইগুলি খারাপ কোলেস্টেরল হ্রাস করে এবং হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে।
  • প্রচুর ভিটামিন C এবং E সমৃদ্ধ খাবার যেমন স্ট্রবেরি, ব্রোকলি, এবং বাদাম গ্রহণ করা, যা গলব্লাডারে পাথর সৃষ্টির ঝুঁকি কমায়।
  • ভাজা খাবার এড়িয়ে চলা। এগুলি গলব্লাডারের উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে।

ব্যায়াম এবং জীবনযাত্রা

  • নিয়মিত ব্যায়াম, যেমন হাঁটা বা সাঁতার, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে যা গলব্লাডারের পাথর সৃষ্টির ঝুঁকি কমায়।
  • ভারসাম্যপূর্ণ জীবনযাত্রা অবলম্বন করা, যা মানসিক চাপ কমায় এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে।
  • পর্যাপ্ত পানি পান করা, যা গলব্লাডার স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।
আরও পড়ুনঃ  রাতে অস্থির কাশি বন্ধের উপায়

সুস্থ জীবনযাত্রা এবং সচেতন খাদ্যাভ্যাস অবলম্বন করে আমরা আমাদের গলব্লাডার স্বাস্থ্য বজায় রাখতে পারি এবং ভবিষ্যতের যে কোন সম্ভাব্য সমস্যা থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে পারি।

গলব্লাডারের সমস্যার উপসর্গ

গলব্লাডারের উপসর্গ অনেক ধরণের হতে পারে এবং এর মাধ্যমে বিভিন্ন রোগের সংকেত পাওয়া যায়। যেমন, পেটের ডান দিকে তীব্র ব্যথা বা জ্বালাপোড়া, যা অনেক সময় ডান কাঁধ পর্যন্ত বিস্তারিত হতে পারে। এই ধরণের ব্যথা সাধারণত গলব্লাডারের পাথর জমার কারণে হয়ে থাকে। পাশাপাশি, হঠাৎ করে বমি বমি ভাব অনুভূত হলে কিংবা জ্বরের সাথে কাঁপুনি দেখা দিলে তা গলব্লাডারের সমস্যার ইঙ্গিত দেয়।

সাধারণ উপসর্গসমূহ

  • পেটের ডান দিকে তীব্র ব্যথা
  • ব্যথা যা ডান কাঁধে ছড়িয়ে পড়ে
  • জ্বর সহ কাঁপুনি
  • বমি বমি ভাব এবং বমি
  • পেট ফাঁপা এবং গ্যাসের সমস্যা

কখন ডাক্তার দেখাবেন

যদি উপরে উল্লেখিত গলব্লাডারের উপসর্গগুলি পরিলক্ষিত হয়, তাহলে অবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। বিশেষত, ব্যথা যদি অসহনীয় হয় বা কয়েক ঘণ্টা ধরে স্থায়ী থাকে, ডাক্তারের পরামর্শ এবং চিকিত্সা খুবই জরুরি। চূড়ান্ত ডায়াগনোসিস এবং চিকিত্সা পরিকল্পনা নির্ধারণের জন্য উপযুক্ত পরীক্ষা এবং পরিদর্শন প্রয়োজন।

গলব্লাডারের সমস্যা সঠিকভাবে চিকিত্সা না করা হলে আরও সি�্যাস এবং দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, যা রোগীর সাধারণ জীবনযাপনে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে। তাই, সময় মতো চিকি�্সা গ্রহণ করা অপরিহার্য।

গলব্লাডারের পরীক্ষাসমূহ

গলব্লাডার পরীক্ষা বিভিন্ন রোগ নির্ণয় এবং চিকিত্সার জন্য অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশের মানসম্মত মেডিক্যাল পরীক্ষা কেন্দ্রগুলিতে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে এই ধরনের পরীক্ষা।

আলট্রাসাউন্ড

প্রাথমিক ডায়াগনসিসে আলট্রাসাউন্ডের গুরুত্ব অপরিসীম। এর মাধ্যমে পিত্তথলির আকার, পাথরের উপস্থিতি এবং অন্যান্য অস্বাভাবিকতাগুলি আমরা সহজেই ধরতে পারি। বাংলাদেশে বিভিন্ন হাসপাতাল এবং ক্লিনিকে ২ লক্ষ রোগী প্রতি বছর এই পরীক্ষাটি করায়, যেটি রোগ নির্ণয়ে সাহায্য করে।

অন্যান্য পরীক্ষার পদ্ধতি

আলট্রাসাউন্ড ছাড়াও গলব্লাডারের জন্য নিউক্লিয়ার ইমেজিং, স্পেক্ট, স্পেক্ট/সিটি গামা ক্যামেরা, থাইরয়েড আপটেক, বোন মিনেরাল ডেনসিটি (বিএমডি) পরীক্ষা গুলি রোগ নির্ণয়ের জন্য উল্লেখযোগ্য। এই পরীক্ষা সমূহের মাধ্যমে আরও স্পষ্ট এবং নির্ভুল রোগ নির্ণয় সম্ভব হচ্ছে, যা প্রতি বছর ২,৫৭,৭২২ রোগীদের প্রায় ১০ কোটি টাকা আয় সৃষ্টি করেছে। মেডিক্যাল শিক্ষা এবং গবেষণার পাশাপাশি, এইসব সেবাগুলি রোগীদের জীবনে উন্নত চিকিত্সা এবং সুস্থতা নিশ্চিত করেছে।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Back to top button