প্লাটিলেট কমে যায় কেন?

সুস্থ ব্যক্তির শরীরে প্রায় ১.৫ থেকে ৪.৫ লাখ পর্যন্ত প্লাটিলেট থাকে যা অত্যন্ত জরুরি রক্তপাত প্রতিরোধে। কিন্তু যখন প্লাটিলেট হ্রাস পায়, এটি গভীর উদ্বেগের কারণ হতে পারে। বিশেষত, থ্রোম্বোসাইটোপেনিয়া-এর ঘটনা যখন ঘটে, প্লাটিলেট সংখ্যা ২০,০০০-এর নিচে নেমে আসে এবং ভেতরের রক্তক্ষরণ-এর সম্ভাবনা জাগিয়ে তোলে।

প্লাটিলেট হ্রাসের বিভিন্ন কারণ হতে পারে যেমন ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, ভাইরাল জ্বর, জিনগত কারণ এবং ওষুধের প্রভাব। তবে রোগ নির্ণয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ; সঠিক ভাবে কারণ চিহ্নিত করা ও পর্যাপ্ত চিকিৎসা মাধ্যমে প্লাটিলেটের সংখ্যা স্বাভাবিক হতে পারে।

প্লাটিলেট কি?

আমাদের শারীরিক ব্যাবস্থা অত্যন্ত জটিল এবং প্লাটিলেট বা অনুচক্রিকা তার এক অপরিহার্য অংশ। প্লাটিলেট মূলত ছোট ছোট রক্তকণিকা যা রক্ত জমাট বাঁধার এবং ক্ষত স্থানে নিরাময় প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করার কাজ করে থাকে।

প্লাটিলেটের গুরুত্ব

কোনো শারীরিক আহত অবস্থায় প্লাটিলেট অতি দ্রুত ক্ষত স্থানে জমা হয়ে রক্ত জমাট বাঁধা শুরু করে, যা প্রানঘাতী অবস্থা এড়াতে সক্ষম। এছাড়াও শরীরের সাধারণ পুনঃনির্মাণ প্রক্রিয়ায় প্লাটিলেটের ভূমিকা রয়েছে।

শরীরে তাদের ভূমিকা

অস্থি মজ্জা থেকে উৎপাদিত হয়ে প্লাটিলেট বা অনুচক্রিকা শারীরিক ব্যাবস্থা-এ রক্তক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ এবং রোগজীবানুর বিরুদ্ধে লড়াই করে থাকে। এই ক্ষুদ্র কণিকাগুলির যথেষ্ট মাত্রায় উপস্থিতি আমাদের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখার পূর্বশর্ত।

  • রক্তপাত রোধ করে।
  • ক্ষত স্থানের দ্রুত নিরাময় সাধন করে।
  • সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

প্লাটিলেট কমার সাধারণ কারণগুলি

মানব শরীরে প্লাটিলেট এর সংখ্যা স্বাভাবিকভাবে ১.৫ লক্ষ থেকে ৪ লক্ষের মধ্যে থাকে। যখন এই সংখ্যা ৫০,০০০ এর নিচে নেমে যায়, তখন রোগীর মধ্যে বেশ কিছু উদ্বেগের কারণ দেখা দেয়। এই ধরনের অবস্থাকে থ্রোম্বোসাইটোপেনিয়া বলা হয়।

ডায়েটের অভাব

  • আয়রন, প্রোটিন, ভিটামিন B, C, K এবং E সমৃদ্ধ খাবারের অভাবে অ্যানিমিয়াপ্লাটিলেট কমে যাওয়ার ঘটনা ঘটে।
  • কুমড়া, লেবু, আমলকী এবং সবুজ শাক-সবজি যেমন খাবারগুলি প্লাটিলেট বাড়াতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুনঃ  হার্ট বার্ন দূর করার উপায় - সহজ ও কার্যকরি

ভাইরাল সংক্রমণ

ডেঙ্গু জ্বরের মতো ভাইরাল ইনফেকশনগুলি প্লাটিলেট হ্রাসের একটি প্রধান কারণ। এই সংক্রমণগুলি কেমোথেরাপিঅ্যান্টিবারি ঔষধ দ্বারা উন্নতিলাভে সাহায্য করে।

একইভাবে, লিউকেমিয়া এবং অন্যান্য গভীর ক্যান্সার রোগের ক্ষেত্রেও প্লাটিলেটের সাংঘাতিক হ্রাস দেখা যায়। অতিরিক্ত মদ্যপান এবং কিছু ওষুধের প্রতিক্রিয়াও প্লাটিলেট হ্রাসের জন্য দায়ী।

স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস এবং নিয়মিত চিকিৎসা পরামর্শ এই সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। প্লাটিলেট কমে গেলে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা এবং পুষ্টি সাপেক্ষ যত্ন অবলম্বন করা উচিত।

স্বাস্থ্য সমস্যার প্রভাব

খুব সাধারণতঃ, বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা, যেমন অটোইমিউন রোগ বা ক্যান্সার, শরীরের থ্রোম্বোসাইটোপেনিয়া এর প্রকোপ বাড়িয়ে তোলে। এই প্রভাব থেকে সুস্থতার গুরুত্ব সম্পর্কে বুঝতে পারি এবং কেন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্বন্ধে আরো মনোযোগী হওয়া দরকার তা উপলব্ধি করি।

অটইমিউন রোগ

অটইমিউন রোগের কারণে শরীরের ইমিউন সিস্টেম নিজের স্বাস্থ্যকর কোষগুলির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, যা প্লাটিলেট সমস্যায় নিয়ে আসে। রোগ যেমন লিউকেমিয়া, যেগুলি মূলত রক্তের কোষগুলিকে প্রভাবিত করে, থ্রোম্বোসাইটোপেনিয়া তৈরি করতে পারে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা

ক্যান্সার বা শক্তিশালী চিকিৎসা যেমন কেমোথেরাপির পরে প্রায়শই রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। এই অবস্থাটি ব্যক্তির সুস্থতা সরাসরি প্রভাবিত করে কারণ নিম্ন প্লাটিলেট স্তরের জন্যও বাড়তি সংক্রমণের ঝুঁকি সম্পন্ন হয়। সাধারণ অবস্থার জন্য প্লাটিলেট প্রতিস্থাপন এবং অন্য চিকিৎসা পদ্ধতিও প্রয়োজন হতে পারে।

চিকিৎসা পদ্ধতি ও প্রভাব

প্লাটিলেটের সংখ্যা কমে গেলে বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়ে। এর মধ্যে কেমোথেরাপি এবং বিশেষ ধরনের অ্যান্টিবারি ঔষধের ভূমিকা অপরিসীম।

কেমোথেরাপি

মেডিকেল পদ্ধতির এক অভিন্ন অঙ্গ হিসাবে কেমোথেরাপি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য প্রয়োগ করা হয়। এই পদ্ধতিতে, শক্তিশালী ঔষধ দ্বারা ক্যান্সার কোষগুলি ধ্বংস করা হয়, যা প্লাটিলেটের সংখ্যায় হ্রাস ঘটাতে পারে। ফলত, চিকিৎসার সময় রোগীর শরীরের প্লাটিলেট মনিটরিং অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়ে।

অ্যান্টিবারি ঔষধ

বিভিন্ন অ্যান্টিবারি ওষুধ, বিশেষত যেগুলি সংক্রমণ চিকিৎসায় কার্যকরী, সেগুলির প্রয়োগেও প্লাটিলেটের স্তরে প্রভাব পড়তে পারে। এসব ঔষধ গ্রহণের সময় শরীরের ভেতরের অন্যান্য কোষগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যার ফলে প্লাটিলেট উৎপাদনের হার কমে যায়। এই ধরণের চিকিৎসার দ্বারা প্লাটিলেট কমে যাওয়া একটি সাধারণ দিক হয়ে দাঁড়ায়।

সব মিলিয়ে, চিকিৎসার প্রকার ভেদে প্লাটিলেটের সংখ্যার উপর প্রভাব পড়ার আশংকা থাকে, যা চিকিৎসকদের এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়। প্রয়োজনীয় মেডিকেল পদ্ধতি অবলম্বনের মাধ্যমেই এ ধরনের জটিলতাগুলি সমাধান করা সম্ভব।

আরও পড়ুনঃ  রক্তচাপ পড়ার সহজ উপায়

প্লাটিলেট কম হলে লক্ষণ

প্লাটিলেটের সংখ্যা কমে গেলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক পরিবর্তন ঘটে, যা সাধারণত অস্বাভাবিক রক্তপাতের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করে। যখন কোন ব্যক্তির শরীরে প্লাটিলেটের সংখ্যা অপ্রত্যাশিত রূপে কমে যায়, তখন এর লক্ষণসমূহ দেখতে পাওয়া যায়।

শরীরে কি পরিবর্তন আসে?

  • সহজে ব্লু-পার্পল রঙের চাকা (ইকিমোসিস) দেখা দেয়।
  • নগণ্য আঘাতের পর দীর্ঘক্ষণ রক্তপাত হতে পারে।
  • মাড়ি থেকে বেশি মাত্রায় রক্তপাত।
  • মাসিক চক্রে অস্বাভাবিকভাবে অধিক রক্তপাত।

উদ্বেগ ও সতর্কতা

এইসব প্লাটিলেট হ্রাসের ইঙ্গিত প্রায়শই গুরুতর শারীরিক সমস্যার ইঙ্গিত দেয়, যা জরুরি ভিত্তিতে মেডিক্যাল পরিচর্যা ছাড়া জটিলতায় পরিণত হতে পারে। সুতরাং, এরূপ লক্ষণাবলী প্রকাশ পেলে অবিলম্বে স্বাস্থ্য পেশাদারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

প্লাটিলেটের গণনা পরীক্ষা দ্বারা প্লাটিলেটের মাত্রা সহজেই যাচাই করা যেতে পারে, যা চিকিৎসার দিক-নির্দেশনার জন্য অপরিহার্য। যেসব ক্ষেত্রে প্লাটিলেট ক্ষরণ হয়, সেসব ক্ষেত্রে প্লাটিলেট মাত্রা নির্দেশক পরীক্ষা অত্যন্ত জরুরি হয়ে উঠে।

চিকিৎসকের সাহায্য কবে নিবেন?

যখনই প্লাটিলেট কাউন্ট খুব কমে যায় এবং উপসর্গগুলি প্রকট হয়, তখনই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি। মেডিকেল টেস্ট এবং সম্ভাব্য রোগ নির্ণয় প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সঠিক চিকিৎসা নির্ধারণ করা যায়।

রোগ নির্ণয় প্রক্রিয়া

রোগ নির্ণয় প্রক্রিয়া শুরু হয় বিস্তারিত রক্ত পরীক্ষা দ্বারা যা প্লাটিলেটের মাত্রা নির্ধারণ করে। এটি চিকিৎসকদের কে সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণে সাহায্য করে।

পরীক্ষা ও পরামর্শ

  1. পূর্ণাঙ্গ রক্ত গণনা (CBC) পরীক্ষা: প্লাটিলেট সংখ্যা যাচাই করা।
  2. রক্তের ফিল্ম: প্লাটিলেটের আকার এবং আচরণ পর্যবেক্ষণ।
  3. বোন ম্যারো পরীক্ষা: প্লাটিলেট উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার কারণ অনুসন্ধান।

চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী, উপযুক্ত মেডিকেল টেস্ট সম্পন্ন করে সময়মতো চিকিৎসা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ।

কিভাবে প্লাটিলেট বাড়ানো যায়?

প্লাটিলেট মাত্রা উন্নতির জন্য সঠিক ডায়েট এবং জীবনধারায় পরিবর্তন জরুরি। ভিটামিন ও খনিজে ভরপুর খাবার সেবনের মাধ্যমে প্লাটিলেটের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে পারে।

পুষ্টি ও খাদ্য

  1. ফোলেট ও ভিটামিন বি12 যুক্ত খাবার: ব্রোকলি, পালং শাক, কমলা এবং অন্যান্য সবজি এবং ফলের মাধ্যমে প্লাটিলেট বৃদ্ধি করা সম্ভব।
  2. আয়রন এবং দানাশস্য যুক্ত খাবার: মুগডাল, চিকেনের গ্রীল, এবং লাল মাংস প্লাটিলেট বৃদ্ধির জন্য উপকারী।
  3. অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যুক্ত ফুড: টমেটো, বেরি, এবং গ্রিন টি প্লাটিলেট উন্নয়নে সহায়তা করে।

জীবনশৈলীতে পরিবর্তন

  • নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন: হালকা ব্যায়াম, হাঁটাচলা এবং ইয়োগা শরীরের স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখতে এবং প্লাটিলেট বাড়াতে সাহায্য করে।
  • যথেষ্ট বিশ্রাম ও ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম রক্তসংবহন এবং পুষ্টিগত মানের সঠিক ব্যবস্থাপনা সুনিশ্চিত করে, যা প্লাটিলেট বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
  • স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট: মনোযোগ মেডিটেশন, গভীর শ্বাসপ্রশ্বাস এবং মন্ত্রমুগ্ধকর কার্যক্রম প্লাটিলেট সংখ্যা বাড়াতে প্রভাবিত করে।
আরও পড়ুনঃ  হাত পা ঘামা কিসের লক্ষণ?

এই পরিবর্তনগুলি শুধুমাত্র প্লাটিলেটের পর্যায় বৃদ্ধি করতে নয়, বরং সামগ্রিকভাবে শরীরের সুস্থ্যতা বজায় রাখতেও সহায়তা করে। নির্দিষ্ট খাবার এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারায় মনোনিবেশ করে প্লাটিলেটের মাত্রা উন্নতি সম্ভব।

প্লাটিলেট কমার ঝুঁকির কারণ

প্লাটিলেটের কমে যাওয়ার পেছনে বেশ কিছু জিনগত কারণ এবং পরিবেশগত প্রভাব রয়েছে।

বংশগত কারণ

অনেক সময় পারিবারিক ইতিহাস থেকেই প্লাটিলেট কমার প্রবণতা বেরিয়ে আসে। বিশেষ করে, জেনেটিক ডিসঅর্ডারগুলি যেমন ভন উইলেব্রান্ড ডিসিজ বা মায়েলোডিসপ্লাস্টিক সিন্ড্রোমের কারণে প্লাটিলেট পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি হতে পারে না।

পরিবেশগত প্রভাব

পরিবেশগত উপাদানগুলি যেমন বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ, ধূমপান, এবং অত্যধিক অ্যালকোহল গ্রহণও প্লাটিলেটের মাত্রা হ্রাসের জন্য দায়ী। এছাড়াও, প্রতিক্রিয়া বা সংক্রমণ জাতীয় সমস্যা থেকেও প্লাটিলেট কমতে পারে।

  • ডেঙ্গু জ্বর
  • এইচআইভি
  • ক্যান্সার ও কেমোথেরাপির প্রতিক্রিয়া

সব মিলিয়ে, এই বংশগত এবং পরিবেশগত কারণগুলির বুঝতে এবং চিকিৎসাগত সিদ্ধান্ত নিতে পরিবহন তথ্য অত্যন্ত কার্যকর। এই জিনগত তথ্য এবং ক্লিনিকাল তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে আমরা আরও সুনির্দিষ্টভাবে চিকিৎসা প্রদান করতে পারি।

স্বাস্থ্যকর জীবনধারা এবং প্লাটিলেট

প্রতিদিনের জীবনে সুস্থ থাকতে আমাদের জীবনধারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে প্লাটিলেটের সাম্যাবস্থার বজায় রাখার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং পর্যাপ্ত ব্যায়াম অপরিহার্য। একটি স্ট্যাটিস্টিক অনুযায়ী, ৯০% মানুষ ফল কখন এবং কিভাবে খাওয়া উচিত তা সঠিকভাবে জানেন না, যা ফল থেকে পাওয়া সর্বাধিক উপকারগুলি প্রভাবিত করে। অনিয়মিত এবং অযথায় আয়রন ঘাটতির ফলে অ্যানিমিয়া হতে পারে, যা শরীরে জটিল স্বাস্থ্য সমস্যা আনতে পারে।

শরীরে লৌহ এবং ভিটামিন ডি-র গুরুত্ব

সেরাম আয়রন পরীক্ষার মাধ্যমে শরীরের লৌহের পরিমাণ পরিমাপ করা হয়, যা দেহের লৌহের অবস্থা বুঝতে এবং স্বাস্থ্যের উপর তার প্রভাব বোঝায়। ভিটামিন ডি দাঁত ও হাড়ের বিকাশ এবং বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে এবং ইমিউন সিস্টেমকে বাড়িয়ে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে।

নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম এবং মনোযোগী খাদ্যাভ্যাস প্রয়োজনীয় পুষ্টি, ভিটামিন এবং খনিজগুলি প্রদান করে, সমগ্র স্বাস্থ্য এবং কার্যকর ইমিউন সিস্টেমের জন্য সমর্থন করে। যোগা, ধ্যান এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম জড়িয়ে থাকা ক্রিয়াকলাপ মানসিক আরোগ্য, মনোযোগ বাড়ানো এবং অভ্যন্তরীণ শান্তির উন্নতি করে। নিয়মিত ব্যায়াম, প্রসারণ, এবং গভীর শ্বাস পদ্ধতির মাধ্যমে “ভাল লাগার” হরমোন হিসাবে পরিচিত এন্ডোরফিন মস্তিষ্কে মুক্তি পায়, যা মানসিক চাপ, উদ্বেগ, এবং অবসাদ হ্রাসে অবদান রাখে।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Back to top button